দুই চাপাবাজ, একজন ঢাকাইয়া আরেকজন কোলকাতাইয়া। দীর্ঘদিন বাদে দেখা
ঢাকাইয়া: কি দোস্ত কেমুন আছো?
কোলকাতাইয়া: আর দাদা বোলো না। আছি বেশ। দু'আঙুলে কোলকাতাকে নাচাচ্ছি।
ঢাকাইয়া: কউ কি দোস্ত! খাড়াও তোমার এউগা পরীক্ষা লই। পাশ করলে বুঝমু কেমুন তুমি শেঠ।
কোলকাতাইয়া: ঠিক আছে, হয়ে যাক। বলো কি করতে হবে?
ঢাকাইয়া: ওই যে দেখবার লাগছো কাউয়্যাঠুটির গাছ, এউগা কাউয়ার বাসা ভি দেহা যাইতাছে। ওইহানে এউগা কাউয়া বয়া রইছে, ওর পেটের নিচে আন্ডা ভি আছে। এউগা আন্ডা গাছে উইঠা লয়া আইবা মাগার কাউয়া উড়বো না, পারবা?
কোলকাতাইয়া: দোস্ত তর তর করে গাছে উঠে গেলো এবং কাকের পেটের তলা থেকে কাকের ডিমও নিয়ে এলো অথচ কাক টেরও পেলো না।
কোলকাতাইয়া: (নেমে তৃপ্তির স্বরে সে বললো) এই নাও বন্ধু, কাকের পেটের তলা থেকে ডিম নিয়ে এলুম অথচ কাক ঠিকই বসে আছে (বাহাদুরি দেখিয়ে)।
ঢাকাইয়া : হ, তুমি কোলকাতারে দুই আঙুলে ঘুরাও ঠিকই। গাছে উইঠা কাউয়া না উড়ায়া কাউয়ার পেটের তলা থেইকা আন্ডা ভি লিয়া আইছো ঠিকই। মগর উঠোনের টাইমে যে দুই আঙুলে তোর ধুতি আমি খুইলা রাইখা দিছি দাদা, তুমি হালায় টেরই পাইলা না। নিচে চায়া দেহো পুরা কোলকাতা দেহা যাইবার লাগছে।
ঢাকাইয়া: কি দোস্ত কেমুন আছো?
কোলকাতাইয়া: আর দাদা বোলো না। আছি বেশ। দু'আঙুলে কোলকাতাকে নাচাচ্ছি।
ঢাকাইয়া: কউ কি দোস্ত! খাড়াও তোমার এউগা পরীক্ষা লই। পাশ করলে বুঝমু কেমুন তুমি শেঠ।
কোলকাতাইয়া: ঠিক আছে, হয়ে যাক। বলো কি করতে হবে?
ঢাকাইয়া: ওই যে দেখবার লাগছো কাউয়্যাঠুটির গাছ, এউগা কাউয়ার বাসা ভি দেহা যাইতাছে। ওইহানে এউগা কাউয়া বয়া রইছে, ওর পেটের নিচে আন্ডা ভি আছে। এউগা আন্ডা গাছে উইঠা লয়া আইবা মাগার কাউয়া উড়বো না, পারবা?
কোলকাতাইয়া: দোস্ত তর তর করে গাছে উঠে গেলো এবং কাকের পেটের তলা থেকে কাকের ডিমও নিয়ে এলো অথচ কাক টেরও পেলো না।
কোলকাতাইয়া: (নেমে তৃপ্তির স্বরে সে বললো) এই নাও বন্ধু, কাকের পেটের তলা থেকে ডিম নিয়ে এলুম অথচ কাক ঠিকই বসে আছে (বাহাদুরি দেখিয়ে)।
ঢাকাইয়া : হ, তুমি কোলকাতারে দুই আঙুলে ঘুরাও ঠিকই। গাছে উইঠা কাউয়া না উড়ায়া কাউয়ার পেটের তলা থেইকা আন্ডা ভি লিয়া আইছো ঠিকই। মগর উঠোনের টাইমে যে দুই আঙুলে তোর ধুতি আমি খুইলা রাইখা দিছি দাদা, তুমি হালায় টেরই পাইলা না। নিচে চায়া দেহো পুরা কোলকাতা দেহা যাইবার লাগছে।
0 comments:
Post a Comment