Tuesday, January 24, 2012

জোকস নং ৫৯৩ (18 +)


দবির আর সাবেত অনেক দিন থেকেই এক সাঠে গলফ খেলে, অনেক দিন পরে দবিরের মনে হইল সাবেত আসলে কি কাম করে?
দবিরঃ কাজ কাম কি করেন ভাই?
সাবেতঃ আমি আসলে একজন হিটম্যান, ভাড়ায় কাম করি, প্রতি হিট ১০,০০০ টাকা। মানে প্রতি বুলেট ১০,০০০ টাকা আর আমার বুলেট মিস হয় না। দবির মনে মনে ভাবে আরে শালা! আমি তো এমনই একজন লোক খুজতাছি! এইবার বিবির জান শেষ!
দবিরঃ দোস্ত আমার একটা কাম কইরা দিবা? না না দুইটা!!?
সাবেতঃ আরে তুমি মাল দিবা আর আমি কাম করুম না! দুইটার জন্য ২০,০০০ টাকা লাগবো।
দবিরঃ ঠিক আছে তুমি আমার বিবির মুখের মধ্যে একটা গুলি করবা, শালী খালি আমার লগে চিল্লায়, খালি প্যান প্যান করে। আর এক কুত্তার বাচ্চা আছে ওর বয় ফ্রেন্ড, ওর অই জায়গাতে একটা গুলি করে ঐটা উরায় দিবা, ঐযে মাঠের পাশেই আমার বাসা।
সাবেত তার গলফ ব্যাগ থাইকা টেলিস্কোপিক রেমিংটন পয়েন্ট ২২ রাইফেলটা বাইর কইরা অনেকক্ষন দবিরের বাড়ির দিকে তাক কইরা দেইখা কইল "আমি তোমার পয়সা বাঁচায়া দেই। গূল্লি একটা লাগবো"

জোকস নং ৫৯২ (১৮ +)


এক ছোট ছেলে একটা যাদুর চেরাক পেলো, চেরাক ঘষার পর একটা ভূত বের হলো চেরাক থেকে, সে বাচ্চা টার টা ইচ্ছা পূরন করতে চাইলো।

বাচ্চা টা ভেবে ভেবে এই টা ইচ্ছার কথা বললো।

) আমাদের বাসায় যেসব "GUEST" আসে তাদের বাচ্চারা আমার চকলেট খেয়ে ফেলে, তাদের কে অনেক বকা দিবা।

) গরীব মেয়ে দের কাপড় দেয়ার বেবস্থা করবা,আমার বাবার মোবাইল অনেক মেয়ে আছে যারা কাপড়ের অভাবে কাপড় পড়তে পারে না।

) পাশের বাড়ির ছেলে এবং মেয়ে টা কে একটু বকা দিয়েন্, কারণ ছেলেটা আমার বড় আপুর সাথে সেদিন রাত বিছানায় মারামারি করছে, আপু অনেক চিৎকার করছে বেথা পেয়ে,আমি শুনেছি, আর পাশের বাড়ির মেয়েটা আমাদের বাসায় এসে জুস খেয়ে যায়্, ভাইয়ার প্যান্ট এর উপড়ে পড়ে থাকা সব জুস খেয়ে ফেলে।

জোকস নং ৫৯১


জর্জ আর জেনী খুব ভাল বন্ধু। এরা দুই জন দুই শহরে কাজ করে। একজনের ছুটি শনিবার আরেকজনের রবিবার। ফলে দুই জনের এক সাথে দেখা হওয়া খুব দুস্কর। 
এবার পহেলা মে তে দুই জনের এক সাথে ছুটি। জর্জ তার গাড়ী নিয়ে জেনীকে আনতে চলে গেল। গাড়ীতে দুইজনের মনে ভালবাসার উদয় হল। যেহেতু মাত্র একদিনের ছুটি তাই তারা ঠিক করল এক মুহূর্তও নষ্ট করা ঠিক হবে না। কিছু অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানো যাক। কিন্তু গাড়ীটা ছিল খুবই ছোট। দুই জনে মিলে ঠিক করল গাড়ীর নীচের ফাঁকা জায়গায় ঢুকে পড়া যাক। নীচে বেশ জায়গা আছে আর কেউ বিরক্ত করবে না। অনেকক্ষণ পর জর্জের খেয়াল হল কে যেন তাকে ডাকছে। লোকটি ছিল ট্রাফিক সার্জেন্ট।
লোকটি বলছে- ভাই আপনি কি করছেন।
জর্জ তার দিকে না তাকিয়েই উত্তর দেয়- গাড়ী ঠিক করছি।
সার্জেন্ট কিছুক্ষণ কি যেন চিন্তা করেন। তারপর গম্ভীর মুখে বলে উঠেন-দুই টা কারণে আমি আপনার কথা বিশ্বাস করতে পারছি না। 
প্রথমত গাড়ী ঠিক করতে হলে আপনাকে চিৎ হযে থাকতে হবে। কিন্তু আপনি উপুর হয়ে আছেন।
দ্বিতীয়ত আমি এখানে কোন গাড়ী দেখতে পাচ্ছি না। খুব সম্ভবত আপনাদের গাড়ীটি চুরি হয়ে গেছে।

জোকস নং ৫৯০


ডেন্টিস্টের সাথে ইলিয়াস সাহেবের বউয়ের ভীষণ মাখামাখি চলছে। 
প্রায় প্রতি সপ্তাহেই মিসেস ইলিয়াস ডেন্টিস্টের চেম্বারে গিয়ে শারীরিক চাহিদা মিটিয়ে আসেন। 
একপর্যায়ে মিসেস ইলিয়াস আবগের আতিশয্যে বললেন, ওগো আমার প্রেমিক, আমি প্রতিদিনই তোমার কাছে আসতে চাই। 
ডাক্তার বললেন, হ্যাঁগো আমিও তোমায় চাই। কিন্তু তুমি যদি আর এখানে আস ইলিয়াস তো বুঝে ফেলবে।
মিসেস ইলিয়াস বললেন, আরে না...ব্যাটা গর্দভ একটা। এইযে দেখ এতবার তোমার কাছে এলাম, কিছুই বোঝেনি। 
ডাক্তার বললেন, কিন্তু হানি, তুমি আর আসবে কিভাবে, প্রতিদিন তোমার একটা করে দাঁত তুলতে তুলতে আজকে শেষ দাঁতটাও তুলে ফেললাম!

জোকস নং ৫৮৯


বল্টু এক নতুন গাড়ি নিয়ে রাস্তায় নামছে। সেটা দেখে বল্টুর ফ্রেন্ড মল্টু তারে জিগ্গেস করলো- কি রে, নতুন গাড়ি কই পেলি?

বল্টু- আমার গার্লফ্রেন্ড দিছে।

মল্টুঃ এটা কি সত্য? তোর গার্লফ্রেন্ড তোরে গাড়ি দিয়ে দিলো?

বল্টু- হুম্, কিভাবে দিলো শুন্, আমাকে নিয়ে এই গাড়িতে করে একটা নির্জন যায়্গায় নিয়ে গেছিলো, তারপর গাড়ি থেকে নেমে ওর কাপড় চোপড় খুলে আমাকে বললো- আমার সব কিছু তোমার্, যা খুশি তুমি নিয়ে যাও।

আর তখন আমি গাড়ি টাই নিয়ে আসলাম্।