Thursday, August 16, 2012

জোকস নং ৭৪০।

কর্ডলেস টেলিফোন বেজে উঠতেই রিসিভার ওঠাল এক শিশু। তারপর ফিসফিস করে বলল, হ্যালো।
  • :হ্যালো, তোমার বাবা বাড়ি আছেন?
  • :আছেন, কিন্তু ব্যস্ত। ফিসফিস করে বলল শিশুটি।
  • :মা আছেন?
  • :হ্যাঁ, মাও ভীষণ ব্যস্ত।
  • :তাহলে কার সঙ্গে কথা বলব?

জোকস নং ৭৩৯।

এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের কথা হচ্ছে..
১ম মেয়েঃ আজকালকের ছেলেদের কোন বিশ্বাস নাই আমি তো আজকে থেকে ওর মুখ ও দেখতে চাইনা..
২য় মেয়েঃ কি হইছে??.. তুমি কি ওকে অন্য কোন মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ??

জোকস নং ৭৩৮।

এক লোক একটা অভিজাত
রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা...
১ম দরজায় লিখাঃ চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখাঃ বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখাঃ ইংরেজ খাবার
লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ
খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন...

জোকস নং ৭৩৭।

স্ত্রী: বিয়ের আগে তুমি আমাকে উপহার দিতে, এখন আর দাও না কেন?
:

:

স্বামী: মাছ ধরার পরে কি জেলেরা মাছকে আর খাওয়ায়? :p :p








Partner's site :

জোকস নং ৭৩৬।

ঝগড়ার এক পর্যায়ে স্বামী তার স্ত্রীর গালে ঠাস করে একটা চড় কষিয়ে দিলেন।
স্ত্রী : কী! তুমি আমার গায়ে হাত… তুললে?
স্বামী বেচারা ভেবে দেখলেন, আসলে কাজটা অন্যায় হয়ে গেছে।
তাই একটু নরম সুরে তিনি বললেন,

জোকস নং ৭৩৫।

আধুনিক বেলাবোসের ডিজিটাল উত্তর্। না পড়লে মিস্।
:P

জোকস নং ৭৩৪।

বল্টু দোকানে গেছে গাইড কিনতে...

জোকস নং ৭৩৩।

ইতিহাস ক্লাশে স্যার নিশিকে দাঁড় করালেন- ‘ বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?’
নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের

জোকস নং ৭৩২।

একবার ইংরেজি পরীক্ষার প্রশ্ন দেখে 'আক্কাইচ্চার' চোখ তো ছানাবড়া।
রচনা পড়ে গিয়েছেন ‘মাই ফ্রেন্ড’ আর প্রশ্নে এসেছে ‘মাই ফাদার’।

ভাবছে, কী করা যায়?
হুম্, পেয়েছি।শুধু ফ্রেন্ডের জায়গায় ফাদার বসিয়ে দিলেই তো খেল খতম !
তো এই ভেবেই 'আক্কাইচ্চা' ইংরেজিতে ‘মাই ফাদার’ রচনা লেখা শুরু করলেন এভাবে,...

জোকস নং ৭৩১।

স্বামী এবং Softwares… : -
স্বামী কাজ থেকে বাসায় ফেরার পর...
স্বামীঃ শুভ সন্ধ্যা প্রিয়তমা,আমি এখন logged in.”
স্ত্রীঃ আমার আংটি এনেছ?
স্বামীঃ Bad command or filename.
স্ত্রীঃকিন্তু আমি তোমাকে সকালে বলেছি…
স্বামীঃ Erroneous syntax.
স্ত্রীঃ আমার জন্য নতুন ব্লাউজ এনেছ?
স্বামীঃ

জোকস নং ৭৩০।

ছেলেঃ তুমি খুব সুন্দর একটা শাড়ি পড়েছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃ লিপস্টিক এবং মেকআপও অনেক ভাল করেছ।
মেয়েঃ জি ধন্যবাদ।
ছেলেঃ অনেক জমকালো গয়নাও পড়েছ সুন্দর করে
মেয়েঃ
(একটু ভাব নিয়ে)

জোকস নং ৭২৯।

শামসু প্রতি রাতে মাতাল হয়ে ঘরে ফেরায় অতিষ্ট হয়ে শামসুর স্ত্রী অবশেষে ঠিক করলো শামসুকে ভয় দেখাবে। দোকান থেকে শয়তানের শিং, লেজ ওয়ালা পোশাক কিনে নিয়ে এসে শামসুর স্ত্রী দাঁড়িয়ে রইলো বাড়ির গেটের ঠিক বাইরে গাছের আড়ালে।
যথারী
তি শামসু মাতাল হয়ে ফিরছে।
শামসুর স্ত্রী শয়তানের বেশে

জোকস নং ৭২৮।

বিমর্ষ এক ভদ্রলোক একটি রেস্টুরেন্টে গিয়ে বসলেন; এক গ্লাস লাচ্ছি দিতে বললেন ওয়েটারকে।
অন্য দিনের চেয়ে তাড়াতাড়িই চলে এল লাচ্ছির গ্লাস। খাবার আগে ভাবলেন, রেস্টুরেন্টের জানালা দিয়ে একবার বাইরের দুনিয়াটাকে দেখবেন।
টেবিলে ফিরে এসে দেখলেন তাঁর লাচ্ছির গ্লাস অন্য একজনের হাতে।
... তিনি বেশ আয়েশ করে তাঁর সেই গ্লাস থেকে লাচ্ছি খাচ্ছেন।

এই দৃশ্য দেখে তিনি চেয়ারে বসে কাঁদতে শুরু করলেন।
সামনের লোকটি বিব্রত হয়ে বললেন,

জোকস নং ৭২৭।

ইফতেখার সাহেব বইয়ের দোকানে গেছেন বই কিনতে।
বিক্রেতা: স্যার, এ বইটা নিয়ে যান। এটা একটা ভয়ের বই। এতে কালো জাদু সম্পর্কে লেখা আছে!
ইফতেখার সাহেব: দাম কত?

জোকস নং ৭২৬।

বিচারক : তুমি পকেট মারতে গিয়ে ধরা পড়েছে। তোমার দোষ স্বীকারে আপত্তি আছে?

আসামি : আমি নিরপরাধ হুজুর। ধরা পড়ার জন্য আমি দায়ী নই। লোকটার পকেট এত ছোট ছিল যে, হাতটা টুকিয়ে আর বের করতে পারি না।
:p

জোকস নং ৭২৫।

মাহিদ সাহেব হোটেলে বসে ভাত খাচ্ছেন।
ওয়েটার: একি! স্যার, আপনি শুধু শুধু খালি ভাত খাচ্ছেন! আপনাকে তরকারি এনে দেব?
মাহিদ সাহেব: আহ্! জানেন না,

Friday, August 10, 2012

জোকস নং ৭২৪।

বাবা ছেলেকে বলছে - তুই ৩বার এস.এস.সি ফেল করে আমার বংশে কলঙ্কের দাগ দিলি???






ছেলে - দাগ থেকে যদি দারুণ কিছু হয় তাহলে তো দাগই ভালো !!!
 :p:D

জোকস নং ৭২৩।


  • তোতা পাখি কেনার জন্যে এক ক্রেতা সুন্দর একটা পাখির দোকানে গেলেন।
  • ভাই, ভাল একটা তোতা পাখি দেখান তো।
  • এটা নিয়ে যান। এই পাখি গান করে, আবৃত্তি করে, এমনকি গ্রবন্ধও কিছু-কিছু মুখস্থ করে রেখেছে।
  • তাই নাকি? তা হলে তো ভালোই। দাম কত?
  • : ছয় শ'
     টাকা।
  • ঠিক আছে, দেন।
  • কিন্তু বাড়ি আনার পর তোতা পাখিটা টু শব্দ পর্যন্ত করলো না। তিন সপ্তাহ পার হল, তবুও না। বিরক্ত হয়ে

জোকস নং ৭২২।


  • *স্প্রাইট্/কোক - পানীয়র সাথে বাতাস ( কার্বন্-ডাই-অক্সাইড ) ফ্রি ।

  • পপকর্ণের প্যাকেট - পপকর্ণের সাথে বাতাস ফ্রি।

  • "Lay's" চিপস - বাতাসের সাথে ৩-৪ টা আলুভাজা ফ্রি।

গুণীজনদের মজার উক্তিঃ ১

মাছ ধরতে গিয়ে কোনো মাছ না পেয়ে হতাশ হয়ে বসে থাকার সময় কেউ পেছনে দাঁড়িয়ে থাকলে ঠিক ততটাই খারাপ লাগে, যতটা লাগে কোনো সুন্দরীকে চিঠি লেখার সময় কোনো বন্ধু ঘাড়ের কাছে দাঁড়িয়ে দেখলে।
আর্নেস্ট হেমিংওয়ে
মার্কিন ঔপন

্যাসিক

যতক্ষণ কোনো নারীকে তার মেয়ের চেয়ে বছর দশেক ছোট দেখায়, সে সম্পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট।
অস্কার ওয়াইল্ড
আইরিশ কবি


শেষবার একজন নারীর ভেতরে ছিলাম,

জোকস নং ৭২১।

এক মধ্যবয়সী লোক এক ছেলেকে ধূমপান করতে দেখে বললঃ এই ছেলে সিগারেট খাওয়া ঠিক না , এটা সাস্থের জন্য খুব খারাপ!!!

ছেলেঃ আমার দাদা ১০০ বছর বেচেছিলেন!!

লোকঃ তিনি কি ধূমপান করতেন?




ছেলেঃ তিনি নিজের চরকায় তেল দিতেন 


:­P 

জোকস নং ৭২০।

বাবাঃ আমি তোমাকে আমার পছন্দের মেয়ের সাথে বিয়ে দিতে চাই ,
ছেলেঃ না !
বাবাঃ মেয়েটি বিল গেটস এর মেয়ে!
ছেলেঃ তাহলে ঠিক আছে !
বাবা এবং বিল গেটসঃ-
----------------------
বাবাঃ আমি আমার ছেলের সাথে তোমার মেয়ের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এসেছি ,
বিল গেটসঃ না !
বাবাঃ আমার ছেলে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এর CEO !
বিল গেটসঃ তাহলে ঠিক আছে !
বাবা এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এর প্রেসিডেন্টঃ-
----------------------

জোকস নং ৭১৯।

একটা মেয়ে টেলিফোন এঃ

আমি একটা নতুন বয়ফ্রেন্ড পেয়েছি যে তোমার থেকে সুন্দর, স্মার্ট এবং ভালো। তাই তুমি আমাকে আমার ছবি টা ফেরত পাঠাও।

ছেলেটা তাকে ৫০ টা মেয়ের ছবি পাঠায় দিলো আর বললো....

জোকস নং ৭১৮।


  • এক ১০ বছরের ছেলে দোকানে গিয়ে দোকানদারকে বলল সিগারেট দিতে।
  • দোকানদার অবাক হয়ে বলল, - এত কম বয়সে সিগারেট খাওয়া শুরু করছো!
  • তোমার লজ্জা পাওয়া উচিত।
  • ছেলে:- আপনি ভুল করছেন, সিগারেট আমার জন্য না।
  • দোকানদার:- ও আচ্ছা। তাহলে কার জন্য।
  • ছেলে:- আমার ছোট ভাইয়ের জন্য।
  • :D



জোকস নং ৭১৭।

ছেলে:- I love u.
আমি তোমাকে ছাড়া বাচবো না।
মেয়েঃ- আমার হিল জুতার সাইয্ জানো??
ছেলেঃ- এই যাহ । ভালবাসা শুরু
হতে না হতে উপহার চাওয়া শুরু করলে।
তোমরা পারও বটে
 :D

জোকস নং ৭১৬।

এলাকায় নতুন একটা দোকান করেছে মালেক। কেবল দুটো জিনিসই বিক্রি হয় সেখানে—ঢোল আর বন্দুক। 
একদিন তার বন্ধু বেড়াতে এসে খুব অবাক হয়। বলে, ‘কিরে মালেক, কেমন অদ্ভুত দোকান খুলে বসে আছিস,

জোকস নং ৭১৫।


  • চালের দোকানে এসে বেশ হাসিমুখে কথা বলতে লাগল এক লোক। আসলে আমি এসেছি আপনাকে কিছু টাকা দেওয়ার জন্য।
  • দোকানদার বেশ অবাক হলো। টাকা দিতে এসেছেন? কিন্তু আপনার কাছে কখনো বাকিতে চাল বিক্রি করেছি বলে তো মনে পড়ে না?
  • লোকটা বলল, আপনি ঠিকই বলেছেন

Wednesday, August 8, 2012

জোকস নং ৭১৪।

ক্লাসে শিক্ষক পড়াচ্ছিলেন। সে সময় এক ছাত্র—

‘স্যার, রাতুল আমাকে কলম দিয়ে ঢিল মেরেছে।’
স্যার—‘কী হে রাতুল! ঢিল কেন মেরেছ?’

জোকস নং ৭১৩।

কলেজের প্রথম দিন ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে বলছেন ডিন:

ছেলেরা মেয়েদের হোস্টেলে এবং মেয়েরা ছেলেদের হোস্টেলে ঢুকতে পারবে না। যদি প্রথমবারের মতো কেউ এই নিয়ম ভঙ্গ করে, তাহলে তাকে ২০ ডলার জরিমানা করা হবে।

জোকস নং ৭১২।

চার বোকা কয়েদি মিলে জেল থেকে পালানোর পরিকল্পনা এঁটেছে।

প্রথম কয়েদি: সামনে তো অনেক উঁচু দেয়াল, একটা বড় মই পেলেই হয়।

জোকস নং ৭১১।

শফিক মিঞা বেজায় বোকা। গ্রামের সব লোক তাঁকে বোকা বলে খেপায়।

রাগে-দুঃখে বেচারা পাড়ি জমালেন শহরে। শহরে পথ চলতে চলতে তিনি দেখলেন, একটা দোকানে বেশ সুন্দর কিছু টিভি সাজানো আছে। 
দোকানে ঢুকে তিনি বিক্রেতাকে বললেন, ‘ভাই, আমি এই টিভিটা কিনব।’

বিক্রেতা: (রাগত স্বরে) আমরা বোকা লোকদের কাছে বিক্রি করি না।

খুবই বিস্মিত হলেন শফিক মিঞা। এ কী! শহরের লোকেও তাঁকে বোকা বলছে!

পরদিন খুব সেজেগুজে

জোকস নং ৭১০।

হাবলু নতুন টেলিভিশন কিনেছে। 
বাড়ি ফিরেই সে টেলিভিশনটা এক ড্রাম পানির ভেতর ডুবিয়ে দিল। ঘটনা দেখে ছুটে এলেন এক প্রতিবেশী।

প্রতিবেশী: আরে, করছ কী, করছ কী?!

জোকস নং ৭০৯।

এক লোক অনেক চাপাবাজি করে। 

তো সে সঙ্গীত নিয়েও চাপাবাজি করছে। সে এই সঙ্গীত লিখেছে সেই সঙ্গীতের সুর দিয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি।

জোকস নং ৭০৮।

পাঁচ ফুট লম্বা একটি ছেলে গেছে পাত্রী দেখতে। 
পাত্রীর বাবা ছেলেকে জিজ্ঞেস করলেন, বাবা, তুমি কতটুকু লম্বা?

জোকস নং ৭০৭।

তিন ইঁদুর নিজেদের বীরত্বের গল্প করছে।
প্রথম ইঁদুর: জানিস, সেদিন আমি এক বোতল ইঁদুর মারার বিষ খেয়ে ফেলেছি, অথচ আমার কিছুই হয়নি।

দ্বিতীয় ইঁদুর: কিছুদিন আগে আমি একটা ফাঁদে আটকা পড়ে গেছিলাম। ফাঁদটা ভেঙে বেরিয়ে এসেছি।

তৃতীয় ইঁদুর:

জোকস নং ৭০৬।

সর্দারজি মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। এমন সময় ট্রাফিক পুলিশ থামতে ইশারা করল।
সর্দারজি: দুঃখিত, স্যার, আমরা ইতিমধ্যেই তিনজন উঠে বসে আছি, আপনাকে ওঠানোর মতো জায়গা নেই!
:)


Top Mobile Games

জোকস নং ৭০৫।

বিটিভি কে কে দেখেন? 
এবার BTV নিয়ে একটা গল্প বলবোঃ...

জোকস নং ৭০৪।

অপারেশনের আগে চিকিৎসক রোগীর বিছানার পাশে ফুলের তোড়া এনে রেখেছেন।
রোগী: ফুল কীসের জন্য? ...

জোকস নং ৭০৩।


  • বাইপাস সার্জারি করতে চিকিৎসকের কাছে এক রোগী এসেছেন।
  • রোগী চিকিৎসককে জিজ্ঞেস করলেন, ‘আপনি বাইপাস সার্জারি করালে সফলতার নিশ্চয়তা কত ভাগ দিতে পারবেন?’...

জোকস নং ৭০২।


সেদিন এক লোক সিঙ্গাপুরের রাস্তায় গাড়ি চালাচ্ছে। একটা সিগন্যাল অতিক্রম করার সময় সে দেখল, রাস্তার পাশে রাখা ক্যামেরা তার ছবি তুলেছে। 
লোকটা তড়িঘড়ি করে স্পিডমিটার চেক করল। কিন্তু না, সবই ঠিক আছে। তাহলে ছবি তুলল কেন? ...

Thursday, May 24, 2012

জোকস নং ৭০১।

ছোট্ট মেয়েটি এসে বাবাকে জিজ্ঞেস করল, ‘বাবা, আম্মু কি আমার যত্ন নেয়?’....

জোকস নং ৭০০ (সাত সেঞ্চুরী).

আনিস সাহেব একদিন হাটতে হাটতে দেখে একটি মেয়ে ব্রিজ থেকে লাফ দিতে যাচ্ছে। আনিস সাহেব জিজ্ঞাস করলঃ আপনি কি আত্মহত্যা করতেছেন ??? মেয়েটাঃ হ্যাঁ...!!! আনিস সাহেবঃ আপনি তো আত্মহত্যাই করতেছেন, তাই আমি কি আপনাকে একটা Kiss করতে পারি?....

জোকস নং ৬৯৯ (১ কম ৭ সেঞ্চুরি)।

রঞ্জু মিয়া বড়ই কৃপণ। একবার তিনি গেছেন কলা কিনতে। 
রঞ্জু মিয়া: কি ভাই, এই ছোট্ট কলাটার দাম কত? 
বিক্রেতা: তিন টাকা। 
রঞ্জু মিয়া: দুই টাকায় দেবে কি না বলো? ....

জোকস নং ৬৯৮।

ছো‌‍ট বল্টু মিয়া একদিন বাগানে মৌমাছি (Honey bee) উড়তে দেইখা মনের সুখে ধইরা ধইরা মারতেছিল। বল্টু মিয়ার বাপে দেইখা ওর কান মুচরা দিয়া কইলো “বান্দর পুলা, ১ মাস তোর Honey (মধু) খাওয়া বন্ধ।.... 

জোকস নং ৬৯৭।

ছোট ফার্ম, বিশটার মত মুরগী আর একটা মাত্র মোরগ। 
 মোরগটা বুড়িয়ে যাওয়াতে মালিক নতুন একটা মোরগ এনেছেন। নতুন জন খুবই তেজী। বুড়াকে তো পাত্তাই দেয় না। সবগুলো মুরগী তার চাই। ...

জোকস নং ৬৯৬।

দূরের জিনিস. »
 ছেলে: বাবা, আমি দূরের জিনিস ভালো দেখতে পাই না। ডাক্তার দেখিয়ে একটা চশমা নেওয়া দরকার। 
বাবা: ওপরে তাকা। কী দেখা যায়, বল?....

জোকস নং ৬৯৫।

গুরু তার শিষ্যকে জ্ঞান দান করছেনঃ 
গুরুঃ বৎস, বাইসাইকেল এবং নারী, এ দুয়ের মিল এবং অমিল কি জান?....

জোকস নং ৬৯৪।

চোর ধরে নিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ বাতাসে পুলিশের টুপি উড়ে গেল।
চোর: স্যার, আপনি অনুমতি দিলে আমি এক দৌড়ে আপনার টুপিটা এনে দিতে পারি। ...

Saturday, March 31, 2012

জোকস নং ৬৯২


মাথায় আঘাত পেয়ে অজ্ঞান হয়ে গেছেন এক খেলোয়াড়। 
কোচ দ্রুত ছুটে এলেন মাঠের মধ্যে। 
তারপর খেলোয়াড়ের কানের কাছে মুখ নিয়ে চিৎকার করে বলতে লাগলেন, ‘তুমি কি আমার কথা শুনতে পাচ্ছ? শুনতে পেলে একটা হাত ওপরে তুলে নাড়ো। 
আর শুনতে না পেলে দুই হাত ওপরে তুলে নাড়ো।

কোচের নির্দেশনা শুনে মজা পেলে লাইক দিতে ভুলবেন না

জোকস নং ৬৯১


হাবলু: বাসার পাশের রাস্তায় কুকুরগুলো রোজ রাতে নিয়ম করে হল্লা করে। কিছুতেই ঘুমাতে পারি না
ডাক্তার: এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়
হাবলু ওষুধ নিয়ে চলে গেল। কিন্তু এক সপ্তাহ বাদেই ফিরে এসে বলল, ‘এখনো আমার ঘুমের সমস্যা হচ্ছে।
ডাক্তার প্রশ্ন করে, কিন্তু ওষুধটা তো বেশ ভালো। অনেকেরই কাজ হয়েছে
হাবলু: তাতে কি, সারা রাত কুকুরগুলোকে ধাওয়া করে একটা যদিও ধরতে পারি, কিছুতেই বদমাশটাকে ওষুধ গেলানো যায় না