Thursday, June 30, 2011

 Love Story 3 

Love Story That cant be forgotten : One Night A Girl And Boy Were Going In The Car. There Was Complete Silence. Both Of Them Stayed Quiet For Long .The Girl Then Gave Him A letter. Boy B4 Reading It Told The Girl (Wid Embarassing Expressions) Dat He Wants 2 Leave Her As He Is Losing His Interest In Her. Then Suddenly An Over Speeded Car Collided With Their Car Girl Died .N The Boy Survived. When The Boy Opened The letter He Droppd A Tear Coz It Was Written " IF U WILL LEAVE ME I Wll DIE '

ছবি ২। উরন্ত প্রেমের দূরন্ত ছবি.. ** "বিয়া করমু" **

. . . . . . সিন-১ . . . . . .
বাঁশ বাগানে পাংখা আর জরিনা কথা বলছে |
জরিনা : এইবার কুইলাম মোরে বিয়া করাই লাগবে। আর কতো মাগনা খাবা। খাইতে খাইতে তো পুরা দোকান ডাই খাইয়া ফালাইলা।
পা : হ সোনা। মোর ও আর একলা একলা ঘুম আহে না। তাইতো রাইতে কামের মাইয়া বাতাসী রে ডাকি |
জ : মানে? পা : মানে বাতাসী রে ডাইকা কুলবালিশ ডা দিয়া যাইতে কুই। আচ্ছা যাও আইজকাই বাপেরে কমু |
(গান) যদি জামাই সাজো গো বড় সুন্দর লাগবে গো .. বড় বড় আরো বড় আপেল খেতে চাই আপেলের ই স্বপ্ন ওগো সত্যি যেন হয়। বন্ধু তিন দিন তোর ললি খাইলাম মজা পাইলাম না বন্ধু তিনদিন। ও জরিনা গেছোস কিনা ভুইলায় আমারে আমি অহন ললি খাওয়াই শখ প্রভারে।
 . . . . . .সিন -২ . . . . . .
পাংখা আর গিট্টু মিয়া রাতের খাবারের পর : :

Wednesday, June 29, 2011

জোকস নং ১২৬


বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো : সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়,তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না। কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা।অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে:কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!

জোকস ১২৫


তিন মহিলা রাস্তা দিয়ে যাবার সময় দেখল একটা ছেলে কুকুর বীভত্‍স ভাবে একটা মেয়ে কুকুরের সাথে সঙ্গম করছে।
তা দেখে,
ডাক্তারের বৌ :ওরা জীবন উপভোগ করছে ,
উকিলের বৌ:এটা অন্যায়।এটা ধর্ষন ,
ব্যবসায়ীর বৌ:(উদাস ভাবে)মনে হয় কুকুরটা ব্যবসার কাজে বাইরে গিয়েছিল।অনেকদিন পর বাসায় আসছে।

জোকস নং ১২৪


এক ভদ্রমহিলার তিন-তিনটি অবিবাহিতা মেয়ে। অনেকদিন চেষ্টা করেও কিছু না হওয়ার পরে হঠাৎ করেই তিন মেয়ের খুব অল্প সময়ের মধ্যে বিয়ের ঠিক হয়ে গেলো। ভদ্রমহিলা মেয়েদের দাম্পত্য জীবন (?) নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলেন। তো তিনি মেয়েদের বললেন যে প্রত্যেকে যেনো হানিমুন থেকে অল্প কথায় কিছু লিখে তাকে পোস্টকার্ডপাঠায়।যাতে তিনি বুঝতে পারেন যে মেয়েদের হানিমুন কেমন চলছে।
1. বিয়ের দু'দিন পরে প্রথম মেয়ে হাওয়াই থেকে পোস্টকার্ডপাঠাল। তাতে শুধু লেখা - "Nescafe" !!!! প্রথমে বেশ অবাক হলেও,কিছুক্ষন বাদে তিনি কিচেনে গিয়ে Nescafe - এর জার বের করলেন। দেখলেন তার গায়ে লেখা - "Good till the last drop".... তিনি একটু লজ্জা পেলেও, মেয়ের খবরে আনন্দ পেলেন।
2. বিয়ের এক হপ্তা পরে পরের মেয়েটি ভারমন্ট থেকে পোস্টকার্ডপাঠাল।তাতেলেখা - "Rothmans"!!!! এবার তিনি আর ঘাবড়ালেন না। একটা Rothmans এর প্যাকেট নিয়ে দেখলেন তাতে লেখা - "Extra Long. King Size".... আবার তিনি একটু লজ্জা পেলেও, আনন্দিত হলেন।
3. সবচেয়ে ছোটো মেয়েটি গেছিল কেপ-টাউন।তার চিঠি কিছুতেই আসে না।এক মাসের শেষে তার চিঠি এল।তাতে খুব কাঁপা-কাঁপা হাতে লেখা - "South African Airways"!!!!ভদ্রমহিলা জল্দী লেটেস্ট একটা ম্যাগাজিন বের করে South African Airways -এর এডটা দেখলেন।দেখামাত্র তিনি সেন্সলেস হয়ে পড়লেন।এডটার নিচে লেখা - "
Ten times a day, seven days a week, both ways"!

জোকস ১২৩


প্রশ্ন: ঐশ্বরিয়ারাই এখনো প্রেগনেন্ট হচ্ছেন না কেন?
উত্তর : কারন অভিষেক এখনো "উংলি ক্রিকেট" খেলছেন। :-P
[বি:দ্র:এইটা যারা না বুজবো তারা এখনো নাবালক/নাবালিকা]

জোকস্‌ নং ১২২


এক লোক অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে। তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধ। তার বউ বিরক্ত।
বউ- তুমি কি এটা ইচ্ছা করেই করো নাকি?
লোক-ইচ্ছা করে আবার করা যায়?
বউ- কি জানি। তবে তোমার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না। দেখো কমাতে পারো কিনা। এত কথা পুরোটাই নষ্ট হয়েছে। পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে।
বউ বিরক্ত হয়ে বলল- তুমি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছো তাতে কদিন পর কিন্তু বায়ুর সাথে নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে যাবে।
লোক- তুমি কি সব কথা বলো। নাড়ি-ভুড়ি বের হবে কেনো?
বউ- বের হবে ...একশবার হবে...তুমি জোর করে এমন বিকট আওয়াজ করো। একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে। তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না। উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি। নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল। এরপর মুরগির নাড়ি-ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে। চুপ করে নেমে এলো। রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে। কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে। কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার। বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে। এইবার হইছে উচিত শিক্ষা। আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে জামাই। এসেই বলে- ও বউ তুমি ঠিকই বলেছিলে। এতো জোরে পাদ দেয়া ঠিক না । আজকে সকালেই পাদ দিয়ে ত নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার। 
বউ - তাই নাকি? 
লোক-তবে বলছি কি আর। তবে খোদার রহমতে, একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি।

জোকস ১২১


একদিন বান্টির মা বান্টির রুম সাফ করতে গিয়ে বান্টির বিছানার নিচে "play boy" ম্যাগাজিন পেল। সে রাগে দিগ্বিদিক শূন্য হয়ে বান্টির বাবার কাছে ছুটে গিয়ে বলল: "বাবুর কান্ড দেখেছ? আট বছরের ছেলে এইসব পড়ছে?"
বাবা : ওটা বাবু নয় বাবুর বাবা রেখেছে .
মা: কী? ড্রাইভারের এতো বড় সাহস! বাবুররুমে ঢুকেছে? আজ ই ওকে চাকরি থেকে ছাটাই করবো

জোকস্‌ নং ১২০


নিউইয়র্ক সিটির এক হাসপাতালে এক ভদ্রলোক অনেক্ষণ যাবৎ ছেলেদের টয়লেটে যেতে চাচ্ছিল কিন্তু কেউ না কেউ সবসময় ভেতরে থাকে এজন্য যেতে পারছিল না। একজন নার্স লোকটার দুর্দশা দেখছিল, সে বলল, স্যার, আপনি মেয়েদের টয়লেট ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু আপনাকে প্রমিজ করতে হবে যে আপনি টয়লেটের দেয়ালের কোন বাটন ব্যবহার করবেন না। ভদ্রলোক তাতে রাজী হয়ে টয়লেটে গেল, তারপর যা করার করল, এবং বসে থাকার সময় সে দেয়ালে বাটন গুলো লক্ষ্য করল। প্রত্যেকটা বাটনের গায়ে কিছু অক্ষর বসানো আছে যেমন, ww, wa, pp এবং লাল একটা বাটনে aprসে ভাবল বাটন গুলো চেপে দেখলে কে আর দেখবে, কিউরিসিটির জয় হল, সে ww (warm water) বাটন চাপল ইষৎ গরম পানি এসে তার পশ্চাৎদেশে স্প্রে করে দিল। কি মজার অনুভূতি, পুরুষের টয়লেটে এসব নাই কেন? আরও ভাল কিছু হবে এটা ভেবে সে wa (warm air) বাটন চাপল, গরম পানির বদলে এবার গরম বাতাস এসে তার পশ্চাৎদেশ শুকিয়ে দিল। যখন ঐটা শেষ হল তখন সে pp (perfume puff)বাটন চাপল এবং খুব সুগন্ধি পাউডারের একটা পাফ এসে তার তলদেশে সুগন্ধে ভরে দিল, তার মনে হল মেয়েদের রেস্টরুম আসলে আনন্দদায়ক! পাউডারের পাফ দেয়া শেষ হলে সে apr বাটন না চেপে থাকতে পারল না, যেটায় সে ভাবছিল সবচেয়ে বেশি মজা পাওয়া যাবে। জ্ঞান হওয়ার পরে সে দেখল হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে, এবং নার্স তার দিকে তাকিয়ে আছে। তার বিশেষ অঙ্গের উপর ব্যন্ডেস করা। কি হয়েছে ! শেষ যেটা মনে পড়ছে আমি apr বাটন চাপছিলাম। apr বাটন হল অটোম্যাটিক প্যাড রিমুভার, বালিশের নীচে তোমার পেনিস...

জোকস ১১৯


দুইটা শুক্রানুর কথোপকথন :
১ম: সেই কখন থিকা দৌড়াইতেছি। মহিলার ওভারি আর কতদূর?
২য়: দৌড়াইতে থাকো দোস্ত। মাত্র তো মহিলার টনসিল পার করলাম। এখনো দেরি আছে।

জোকস নং ১১৮


যুদ্ধক্ষেত্র থেকে এক সৈনিক পালিয়ে চলে আসল। সবাই বলতে লাগল-শেষ পর্যন্ত তুমি তাহলে ভয়ে কাপুরুষের মত পালিয়ে চলে এলে। সৈনিকের উত্তর: ঠিক তা নয়। আমার যুক্তি শুনলেই তোমরা তা বুঝতে পারবে-দেয়ার আর টু পসিবিলিটি ইন ফ্রন্ট। যুদ্ধে আমি শত্রুকে মারব, নয়ত শত্রু আমাকে মারবে। আমি শত্রুকে মারলে নো প্রবলেম। কিন্তু শত্রু আমাকে মারলে এগেন দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমি আহত নতুবা নিহত হব। আহত হলে নো প্রবলেম। কিন্তু নিহত হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় ওরা আমাকে জ্বালিয়ে দেবে নয়ত কবর দেবে। জ্বালিয়ে দিলে নো প্রবলেম। কিন্তু কবর দিলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। হয় আমার কবরের উপর বড় বড় গাছ জন্মাবে, নয়তো ঘাস জন্মাবে। ঘাস জন্মালে নো প্রবলেম। কিন্তু বড় গাছ জন্মালে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। গাছের কাঠ দিয়ে হয় ফার্নিচার তৈরী হবে নতুবা কাগজ তৈরী হবে। ফার্নিচার তৈরী হলে নো প্রবলেম। কিন্তু কাগজ হলে দেয়ার আর টু পসিবিলিটি। ভাল কাগজ হলে তা দিয়ে সংবাদপত্র ছাপা হবে কিন্তু বাজে কাগজ হলে তা দিয়ে টয়লেট পেপার তৈরী হবে। লোকজন বাথরুমে তাদের বটম সাফ করার জন্য আমাকে ব্যবহার করবে। যা আমি একজন সৈনিক হয়ে কিছুতেই সহ্য করতে পারবনা। তাই আমি যুদ্ধ করতে আগ্রহী নই। করো পায়ুর জন্য আমি আমার আয়ু বিসর্জন দিতে রাজী নই।

জোকস ১১৭


এক লোক বিয়ে করল এক মহিলা ট্রাফিক পুলিশকে। বাসর রাতের পর সকালে লোকটির বন্ধু জানতে চাইল যে বাসর রাত কেমন ছিল লোকটি জবাব দিল, "জোরে চালানোর জন্য ১০০টাকা, wrongসাইডের কারনে ২০০টাকা, আর হেলমেট না থাকার জন্য ৫০০টাকা ফাইন করছিল।
বন্ধু: তুই কী করলি?
লোক : যা করার তাই করছি। ২০০টাকা ঘুষ দিয়া পার পাইছি.

জোকস নং ১১৬


বল্টুর সাথে জরিনার প্রেম ছিল। জরিনা একদিন বল্টুকে দাওয়াত দিল, আর বললঃ আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা……….......... বল্টুতো খুশিতে বাকবাক। তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বেডা বল্টুর খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল। লাফাইতে লাফাইতে বল্টু সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে। শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে জরিনা তো আহলাদে গদগদ। বল্টুর কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না। বল্টু রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।

জোকস ১১৫


এক মহিলার স্বামী ঢাকার বাইরে চাকরি করে এবং মাঝে মাঝে বাসায় আসে। একবার মহিলা গেল তার স্বামীর কাছে বেড়াতে। স্ত্রী বেড রুমে বসে আছে এমন সময় স্বামী একটা ভেড়া নিয়ে ঘরে ঢুকলো এবং বলতে লাগল,"এই সেই জানোয়ার যাকে আমি তোমার অবর্তমানে ব্যবহার করতাম।"
স্ত্রী : ছি!তুমি ভেড়ার সাথেও সেক্স করো?
স্বামী : সরি। আমি তোমার সাথে না এই ভেড়াটার সাথে কথা বলছি।

জোকস নং ১১৪


একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে : দুদু বার করে লিখ। বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।

জোকস ১১৩


বাসর রাতে করার পূর্ব মুহূর্তে : স্ত্রী: আমার খুব ভয় করছে .
স্বামী:ও কিছু না। তোমার প্রথম রাত তো তাই .
স্ত্রী: না ঠিক তা নয়...
স্বামী : তাহলে?
স্ত্রী : এইটা রাত্রে আমার প্রথমবার।

জোকস নং ১১২


টিচার : এমন এক প্রজাতির প্রাণীর নাম বল যারা আকাশে উড়ে কিন্তু বাচ্চা দেয় মাটিতে।
আবির : এয়ারহোষ্টেজ !

জোকস ১১১


রসা: (ফার্মেসী তে গিয়ে)ভাই এক প্যাকেট কনডম দ্যান।গার্লফ্রেন্ড রে গিফট দিমু।
লোক: প্যাকেট করে দিব??
রসা: আরে না মিয়া। এইটাই তো প্যাকেট। গিফট তো আমার কাছে।

জোকস নং ১১০


দুই পিচ্চি খেলতেছে। সভাবতই দুই টার প্যান্ট নাই। হঠাৎ মেয়ে পিচ্চিটা ছেলে পিচ্চিটার ওইটা ধরে টানতে লাগলো। তখন ছেলে পিচ্চিটা মন খারাপ করে বললঃ টানো আরো বেশি করে টানো, নিজেরটা তো ছিরছো এখন আসছো আমারটা ছিরতে !

জোকস ১০৯


খ্যাচাঁ মিয়ার বড় ছেলেকে একদিন খ্যাঁচা মিয়া খেঁচতে দেখলো। সে বুজতে পারলো ছেলের বিয়ের ইচ্ছা জাগছে। এর একমাস পর ছেলেকে বিয়ে করালো। বিয়ের এক সপ্তাহ পর ছেলেকে ডেকে জিজ্জাসা করলো, "কিরেবেটা,সব ঠিকভাবে চলে তো??" ছেলে : কঁচু ঠিক হ্ইছে। আগে আমি টানা ২০মিনিট খেঁচতে পারতাম। কিন্তু এখন আমার বৌয়ের হাত তো ৫মিনিটেই ব্যাঁথা হয়া যায়

জোকস নং ১০৮


সুন্দরি সেক্সি নার্স ডাক্তার কে বলছে-- স্যার ১৭ নম্বর কেবিনের রোগীর কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি যতবারই তার পালস দেখতে যাই ততবারই দেখি পালস ক্রমাগত বাড়ছে। কি করা যায় স্যার, বলুন তো....
ডাক্তার: তেমন কিছু করতে হবে না শুধু আপনি এরপর যখন তার পালস দেখতে যাবেন। দয়া করে বুকের বোতাম লাগিয়ে যাবেন |

জোকস ১০৭


এটা এমন এক জিনিস যেটা ভিতরে যাওয়ার আগে শুকনা থাকে আর ভিতরে গিয়ে ভিজে যায়।বাইরে থাকতে ছোট থাকে,ভিতরেগিয়ে বড় এবং মোটা হয়ে যায়।কিন্তুবাইরে রের করলে আবার ছোট হয়ে যায়।এটা ভিতরে পুরো জায়গা লাল করে দেয়।ভাল কাজ পাওয়ার জন্য এটাকে বারবার ভিতর বাহির করতে হয়।বলেন তো কী?.
.
.
.
.
.
.
..
...
.... 
.........উত্তর : ইস্পাহানি টি ব্যাগ

জোকস নং ১০৬


আলতো করে ধরুন। আস্তে করে দুটি আঙ্গুল ভিতরে ঢুকান। যদি বেশি বড় হয় তবে তিনটি আঙ্গুল ঢুকাতে পারেন। দেখে নিবেন এটা যেন ভেজা থাকে, এবার আস্তে করে উপর নিচে ঘষতে থাকুন।. . . . . . . . . . 
. . . , .. . . .
 
. . . . . . . . . . .
 
. . . . . . . . .
 
. . . . . . . . . . .
 
. . . . . . . . .
 
হ্যা এভাবেই কাপ পরিষ্কার করতে হয়

জোকস ১০৫


স্ত্রী: বিয়ের আগে আমার ফিগার টা কি সুন্দর ছিল! একদম কোকের বোতলের মত.
স্বামী : এখনও তো আছে। আগে ছিল ২৫০ ml বোতল আর এখন .১৫ ltr বোতল। আর এই কয় বছরে তোমার ভিতরে যে পরিমান কোক ঢালা হ্ইছে তাতে যে তুমি লিটারের পানির বোতল হয়া যাও নাই এইটাইতো কপাল

জোকস নং ১০৪


কনডম ফেটে দূর্ঘটনা এড়াতে একটা কনডম পরে তার উপর মরিচের গুড়া দিয়ে আরেকটি কনডম পরুন। বাইরের টা ফাটলে মেয়ে টের পাবে আর ভিতরের টা ফাটলে ছেলে।

জোকস ১০৩


এক মহিলা গেল বাবা টাশকি শেখের কাছে . মহিলা:বাবা, আমার স্বামীর আয় উন্নতি কি কোন দিন বাড়বে না?
বাবা: তোর স্বামীকে সাথে এনেছিস?
মহিলা: না.
বাবা :ব্লাউজ খোল .
মহিলা :কেন?
বাবা:তোর স্বামীর হাতের রেখা দেখবো

জোকস নং ১০২


বল্টুর সব কিছুই ঠিক ছিল। জুলির সাথে অনেক দিন প্রেম করার পর তাকে বিয়ে করতে যাচ্ছে। জুলির পরিবারও ওকে মেনে নিয়েছে। বিয়ের দিন তারিখও মুটামুটি ঠিক। কিন্তু সমস্যা এক জায়গাতেই। তা হলো জুলির ছোট বোন টিশা। টিশা ভীষণ সুন্দরী আর সেক্সি! যদিও জুলিও কম সুন্দরী না। কিন্তু টিশা বল্টুকে দেখলেই কেমন যেন করে বলে বল্টুর মনে হয়! যেমন ইচ্ছা করে বুক, পা বের করা, ইংগিত দেয়া এসব আর কি! টিশা কিন্তু আর কারো সামনে এমন করে না। যাই হোক, এটা নিয়ে বল্টু একটু অস্বস্তিতেই ছিল। বল্টুর অস্বস্তি আরো বেড়ে গেলো যখন একদিন জুলিদের বাসায় গিয়ে দেখলো যে ওখানে টিশা ছাড়া আর কেউ নেই। এবার টিশা সরাসরি ওকে বলেই ফেললো, "তোমাকে আমার ভালো লাগে! যেহেতু আপুর সাথে তোমার বিয়ে হতে যাচ্ছে তাই তোমাকে চিরদিনের মতো করে পাবার উপায় নেই। কিন্তু তোমার বিয়ে হবার আগে আমি তোমাকে একবারের জন্য কাছে পেতে চাই! আমি উপরের তলায় অপেক্ষা করছি।" এই বলে টিশা উপরে চলে গেলো এবং উপর থেকে নিজের প্যান্টি খুলে ছুড়ে ফেললো! বল্টুর মাথা ঘুরতে লাগলো! সে কোন দিকে না তাকিয়ে মূল দরজা খুলে বের হয়ে গাড়ির দিকে হাঁটতে লাগলো। একটু এগোবার পর সে .দেখলো তার হবু শ্বশ্বুর জুলি দাঁড়িয়ে আছে! তারা দু জনেই বল্টুকে জড়িয়ে ধরলো! বল্টুর হবু শ্বশ্বুর বলতে লাগলো, "আমি আজ খুব খুশি! তোমার সততা পরীক্ষা করার জন্য আমরা টিশাকে দিয়ে এই নাটকটি করিয়েছিলাম! তুমিই জুলির উপযুক্ত পাত্র!" বল্টু একটু হতভম্ব হয়ে ভাবতে লাগলো, "যাক আজকের ঘটনা থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শিখলাম ভুলেও কনডম কখনও মানিব্যাগে রাখা যাবেনা! কনডম রাখার জন্য গাড়ির গ্লভস্ই উপযুক্ত জায়গা !!"

জোকস ১০১


"খ্যাঁচা এন্ড সন্স ইলাস্টিক ব্রা"এর বিজ্জাপন;প্রত্যেক দুগ্ধ সচেতন নারীর পছন্দ।টানলে বাড়ে।আমাদের ব্রা পাঁচ ধরনের:
.ছোট
.মাঝারি
.বড়
.ওরে বাপ রে
.ফাইটা যাইতেসে রে

জোকস ১০০


এক লোক হঠাত্‍ দুপুর বেলা অফিস থেকে বাড়ি ফিরলো।বেড রুমে ঢুকে দেখে তার স্ত্রী আর অপরিচিত এক লোক সম্পূর্ন নগ্ন অবস্হায় খাঁটে শুয়ে যৌনকর্ম করছে।স্ত্রী জোরে জোরে চিত্‍কার করছে।দেখে লোকটির মাথা গরম হয়ে গেল।সে চেচিয়ে উঠলো"তোমরাকি করছ?"অপরিচিত:গান শুনিলোক:(দৌড়ে গিয়ে তার স্ত্রীর বুকে মাথা রেখে)ক্ই আমি তো শুনছি না?অপরিচিত:আপনি তো হেডফোনের প্লাগ দেন নাই।শুনবেনকেমনে?

Tuesday, June 28, 2011

জোকস ৯৯


বাবা, আমি কিভাবে জন্মেছি?” ছেলের প্রশ্ন, 
বাবা, “ তোমার আম্মা আর আমি ইয়াহুতে পরিচিত হয়েছি। আমরা -মেইলের মাধ্যমে ডাটা ট্রান্সফার করি। এরপর সাইবার ক্যাফেতে দেখা করি। তোমার আম্মা ওখানে আমার হার্ড ডিস্ক স্লটে ঢুকাতে বলে, যে মুহুর্তে আমি আপলোড করবো ঠিক তখনই মনে পড়লো আমাদের কারো ফায়ার ওয়াল ইন্সটল করা নাই, ততক্ষনে ডিলিট চাপার সময়ও শেষ। মাস পর একটা পপ আপ আসে, ওটা তুমি

জোকস ৯৮


খ্যাচা মিয়া তার স্ত্রী আঙ্গুলি বেগম হানিমুনের জন্য গেল এক বিদেশী হোটেলে।হোটেলের পরিবেশ তাদের খুব পছন্দ হল।একদিন খ্যাঁচা মিয়া কে এক মেয়ে জানতে চাইল যে তার কিছু লাগবে কি না।খ্যাঁচা মিয়া এক রাতের জন্য খরচ জানতে চাইলে মেয়েটি বলল"১৫০ডলার"খ্যাঁচা বলল যে সে ২৫ডলার এর বেশী দিতে পারবে না।মেয়েটি কিছু না বলে চলে গেল।
আঙ্গুলি বেগম খ্যাঁচা মিয়ার সাথে মেয়েটির কি কথা হয়েছে তা জানতে চাইলে খ্যাঁচা বলল"আমাদের কোন অসুবিধা হচ্ছে কিনা তা জানতে চাইল।"
রাতে যখন খ্যাঁচা এবং আঙ্গুলি নিচে গিয়ে রাতের খাবার খাচ্ছিল তখন মেয়েটির সাথে খ্যাঁচার আবার দেখা হল।মেয়েটি খ্যাঁচার কাছে এসে র্ভত্‍সনা করে বলল"২৫ডলারে কি পেয়েছো দেখলে?"