Sunday, July 31, 2011

জোকস নং ২২৬

শহরের পাড় মাতাল, বুড়া বব গেছে চার্চে। সবার সামনে সে প্রশ্ন করল -
- ফাদার! আর্থ্রাইটিস কিভাবে হয়?
ফাদার ববের দিকে তাকালেন। ববের হাত পা কাপছে। যুবক বয়সে ববের অপরিমিত মদ খাবার কাহিনী শহরের সবাই জানে। আরো জানে যৌবনে সে যত্র-তত্র যে কোন মেয়ের সাথে শুয়ে পড়ত। ফাদার ভাবলেন, যুবক সম্প্রদায়কে একটা শিক্ষা দেয়া দরকার। তাই তিনি খুব ভাব নিয়ে বলা শুরু করলেন।
-এটা হয় পাপীদের। যারা খায় মদ। নারী যাদের কাছে বিনোদন মাত্র। যুবকেরা শুনে রাখ, তোমাদের এই যৌবনে তোমরা যে পাপ করবে উদ্দাম সঙ্গমে আর মদে- সেই পাপ তোমাদের ধরবে বার্ধ্যকে এসে।
বব শুনে মাথা নিচু করে রাখল কিছুক্ষন। এরপর বলল, ড্যাম! আজকে পেপারে দেখলাম পোপের আর্থ্রাইটিস হইছে।

জোকস নং ২২৫

এক লোক আরেক লোক কে জিগ্গেস করতেছে,"ভা​ই আপনার পরিবারের সবাই মোট কতো টাকা বেতন পায়?
২য় জনঃ আমি ১৫০০০ টাকা আর আমার স্ত্রী ১৫০০০ টাকা।
১ম জনঃ মোট তাহলে ৩০০০০ টাকা, এতে তো তাহলে আপনাদের ভালোভাবে চলে যায়।
২য় জনঃ ভাই মোট ৩০০০০ না, আমি প্রথমে ১৫০০০ টাকা বেতন পাই, এরপর আমার থেকে আমার স্ত্রী ১৫০০০ টাকা পায় . :P

জোকস নং ২২৪

কেন বই পড়া বা পড়াশুনা করা সেক্স করা থেকে ভালো?
তাড়াতাড়ি পড়া হয়ে গেলে লজ্জার কিছু নাই। আপনি একা একা পড়তে পারেন , আপনি চাইলে আরেকজনকে সাথে নিয়ে পড়তে পারেন।
আবার গ্রুপেও পড়তে পারেন। কেউ আপনার রুচি নিয়ে প্রশ্ন করবে না।
খোলা ময়দানে শুয়ে বসে যেভাবে ইচ্ছে পড়তে পারেন।
পড়ার সময় হঠাত করে বাবা মা রূমে ঢুকে পড়লে কোন অসুবিধা নাই। আপনি ছেলে বা মেয়ের সাথে একত্রে পড়তে পারেন। পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়লে লজ্জার কিছু নাই। কয়েক ঘন্টা ধরে একটানা পড়তে পারবেন। আপনার বই সাইজে ছোট হলেও কুনো সমস্যা নাই।

Saturday, July 30, 2011

জোকস নং ২২৩

একবার এক মেয়ে ডাক্তার দেখাতে গেছে , তো ডাক্তার এর নাম ছিল "MR. DICK" । মেয়ে তা তার জন্য "WAIT" করতেছে , এই সময় এক "NURSE" তাকে জিগ্গেস করলো যে, সে কাকে চায়?
তখন মেয়ে টি অনেক সময় বসে থাকায় রাগ হয়ে উত্তর দিচ্ছে, আমার "DICK" চাই, এখোনি আমার জন্য "DICK" এর ব্যবস্থা করেন্। :P

N.B: *DICK=PENI​S

জোকস নং ২২২

সেনাবাহিনী​তে নিয়গের জন্য প্রার্থীদে​ র স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা হচ্ছে যাকে মেডিকেল চেক-আপ। সেনাবাহিনী​ র একজন ডাক্তার খুটিয়ে খুটিয়ে দেখছেন দরকার হলে দিগম্বর করছেন। তো একজনকে দিগম্বর করে বল্লেন এই ছোকরা তোর পাছা এত কালো কেন? তুই কি বিড়ি,সিগা​ রেট কিছু খাস নাকি। ছোকরাও বেশ তেদড় কেন স্যার পাছা দিয়া কি ধোয়া বের হচ্ছে?
:P

জোকস নং ২২১

টাশকি মিয়ার সাথে পাশের বাসার মিতা ভাবীর অবৈধ সম্পর্ক আছে। টাশকি তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট করছে। তার সাতদিন পর :

টাশকি : তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো?
মিতা : সেটা তো পল্টু নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে।
টাশকি : তার মানে তুমি পল্টুর সাথেও xxx কর।
মি : তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই।
টাশকি : যাই হোক, পল্টু সেটা দিয়া কি করছে।
মিতা : পল্টুর সাথে আবার আইরিনের প্রেম। সে আইরিনকে গিফ্ট করছে।
টাশকি : আইরিন সেটা দিয়া কি করছে?
মি : তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া?
টাশকি : খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রা টা পইরা আছে।

Friday, July 22, 2011

জোকস নং ২২০


কর্তা : যা তো ক্যাবলা, একটি খালি ট্যাক্সি নিয়ে আয় |
কিছুক্ষণ পর ক্যাবলা এসে বলল, স্যার,একটাও খালি ট্যাক্সি পেলাম না , ড্রাইভারের সিটে কেউ না কেউ বসে আছে |

জোকস নং ২১৯


এক বন্ধু তার আরেক বন্ধুকে বলল,জানিস? আমি না পত্রিকার কাজ করি |
২য় বন্ধু বলল,কি কাজ করিস?? রিপোরটার নাকি ছবি তুলিস?
১ম বন্ধু জবাব দিল,আমি পত্রিকা বিক্রি করি |

জোকস নং ২১৮


তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। সাগরে আমেরিকা আর জাপানের যুদ্ধ জাহাজ যুদ্ধ করতেছে। হঠাত করে জাপানী জাহাজের ক্যাপ্টেন খেয়াল করলো আমেরিকার জাহাজ থেকে পানির নিচ দিয়া বেকায়দা স্টাইলে একটা মিসাইল ছুড়া হইছে। মিসাইল নির্ঘাত জাপানী জাহাজে আইসা লাগবো। মরা ছাড়া জাপানীদের আর কোনো উপায় নাই। জাপানী ক্যাপ্টেন তার বৃদ্ধ সহকারীকে ডেকে পরিস্থিতি বুঝায় বললো।ক্যাপ্টেন : আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো জাহাজকে মিসাইলের পথ থেকে সরিয়ে নিতে। কিন্তু সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। তুমি এক কাজ করো। নিচে আমাদের যেসব সৈন্য আছে তাদের কাছে যাও। তাদেরকে মিসাইলের কথা বলো না। বরং আমি চাই এই শেষ বেলায় তুমি তাদেরকে কিছুক্ষনের জন্য হাসাও। দেশপ্রেমিক ক্লান্ত সৈন্যরা যেনো জীবনের শেষ মুহুর্তেও একটু হাসতে হাসতে মরতে পারে। বৃদ্ধ : স্যার, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো তাদের হাসাতে।বৃদ্ধ সহকারী নিচে নামলো। সৈন্যরা তাকে দেখে উপরের খবর জানতে চাইলো...বৃদ্ধ : ঊপরের খবর ভালো, নিচের(!!!) খবর আরো ভালো।সৈন্যরা : নিচের খবর ভালো মানে?বৃদ্ধ : আমি যদি বলি আমার নিচের "জিনিস" দিয়ে জাহাজের এই মেঝেতে বাড়ি দিলে জাহাজটা ভেঙ্গে দুই ভাগ হয়ে যাবে, তাহলে কে কে অবিশ্বাস করবে? সৈন্যরা : হাহাহাহা...বুড়ার খায়েশ দেখো...এই বয়সে কিসব কাপঝাপ কওন লাগছে।সৈন্যরা হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া ধরলো।বৃদ্ধ : বিশ্বাস হয় না?....দাড়া...দেখ তাহলে মজা....এই বলে বৃদ্ধ হাটু গেড়ে বসে তার "জিনিস" দিয়ে জাহাজের পটাতনে দিলো এক বাড়ি। ঠিক সেই সময় মিসাইল এসে জাপানী জাহাজে আঘাত করলো। জাহাজ দুই ভাগ হয়ে ডুবতে লাগলো.... সৈন্যরা সবাই মারা গেলো। কাহিনীর প্রয়োজনে বেচে রইলো শুধু ক্যাপ্টেন আর বৃদ্ধ।ক্যাপ্টেন : তোমাকে যা করতে বলছিলাম তুমি কি তা করছো?বৃদ্ধ : জ্বি স্যার। আমি তাদেরকে শেষ সময়ে হাসাতে সাহায্য করেছি। ক্যাপ্টেন : কিভাবে হাসাইছো? বৃদ্ধ সব খুলে বললো। সব শুনে ক্যাপ্টেন বললো,ক্যাপ্টেন : ভালো কাজ দেখাইছো। আমি অনেক খুশি হইছি যে আমাদের দেশের জন্য যারা যুদ্ধ করছে তাদেরকে তুমি শেষ মুহুর্তের আনন্দটুকু দিতে পারছো। তবে পরেরবার থেকে তোমার "জিনিস" ব্যবহারে সাবধান থাকবে। কারন মিসাইল আমাদের জাহাজের পাশ কেটে গেছে।

জোকস নং ২১৭


ডাক্তার: কনগ্রাচুলেশন! মেয়ে হয়েছে....
শ্বাশুড়ী: এতো দিন পরে হলো তাও আবার মেয়ে?
বউ: তাও তো হয়েছে.... আপনার ছেলের আশায় থাকলে তাও হতো না।

Wednesday, July 20, 2011

জোকস নং ২১৬

তোর স্যুটটা তো বেশ সুন্দর কোথায় পেলি?
  •  এটা আমার স্ত্রী আমাকে দিয়েছে একটা সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে দিয়েছে।
  • কেমন সারপ্রাইজ গিফট?
  • আমি অফিস থেকে ফিরে দেখি সোফার উপর এই স্যুটটা পড়ে আছে

 জোকস নং ২১৫ 

চার ব্যার্থ হতাশ প্লেবয় একসাথে বার এ বিয়ার খাচ্চছে ও গল্প করছে,
১ম প্লেবয়ঃ ওই দিন লন্ডনের একটাকে লাগাইলাম, খালি বলে PRESS-ME MORE……….
২য় প্লেবয়ঃ উফ!!! আমেরিকানটাকে আমি লাগাইলাম, খালি বলে FUCK ME MORE……..
৩য় প্লেবয়ঃ আর বলিস না।ইন্ডিয়ানটাকে লাগাইয়া মজাই পাইলাম না, খালি বলে KISS ME MORE…….
৪র্থ প্লেবয়ঃ হতাশ অবস্তায়!!! আমি বাংলাদেশিটাকে লাগাইলাম, হেতায় বলে “ও মা গো মা আর না আহ্”

জোকস নং ২১৪

মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে, ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো, ”হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস? আপনার লোকজন কে শিগ্গির পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!

জোকস নং ২১৩

শিক্ষক: মানুষ পরিবর্তনশীল এটার প্রমাণ কে দিতে পারবে?
ছাত্র: আমি পারব স্যার?
শিক্ষক: বল।
ছাত্র: আমাদের পাড়ার একজন যখন আমাদের সাথে আড্ডা দিত তখন তাকে বড় ভাই বলে ডাকতাম। তারপর তিনি যখন আমাদের বাসায় টিউশনি করতে এলেন তখন তাকে স্যার বলে ডাকতাম। এরপর তিনি আমার বোনকে বিয়ে করলেন, এখন তিনি দুলাভাই।

জোকস নং ২১২

"ভোরবেলা" মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘নাস্তা করবে না? ডিম পোচ আর টোস্ট, সাথে আপেল আর কড়া এক কাপ কফি?’ স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার পেটের খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’ "দুপুর বেলা" মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘লাঞ্চ করবে না? মুরগির সুপ, সালাদ, আর তার সাথে চিজ স্যান্ডউইচ না হয়?’ স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার পেটের খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’ "সন্ধ্যেবেলা" মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘ডিনার করবে না? যাও না গো, চিকেন ফ্রাই নিয়ে এসো, দুমিনিট লাগবে, ঐ মোড়ের কাবাবের দোকানে পাবে। কিংবা পিজার অর্ডার দিই ফোন করে?’ স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার পেটের খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।মহিলা এবার চটে গিয়ে বললেন, ‘তাহলে নামো আমার ওপর থেকে। ক্ষিদেয় পেট জ্বলছে আমার, কিছু খাবো!

জোকস নং ২১১

এক ছেলে আরেক ছেলে কে বলতেছে , , ,
তোদের এই এলাকার মেয়েদের কে আমি "Smart" ভেবেছিলাম্, কিন্তু এরা তো বেশি "Smart" না , ,
আরেক ছেলেঃ "কেন কি করেছে?"
প্রথম জন্ঃ আমি একটা কথা জিগ্গেস করতেই জুতা দিয়ে পিডাইছে
য় জন্ঃ ।“তুই কি জিগ্গেস করেছিলি?"
১ম জন্ঃ না মানে মেয়েটা বিড়ালটিকে নিয়ে আদর করে Pussy Pussy বলতেছিল, আমি তার বিড়াল টা কে দেখে ইংলিশ এ জিগ্গেস করছিলাম্,"Can i touch your Pussy Pussy?"

জোকস নং ২১০

বল্টু আর তার বউ গলফ খেলা শিখতে গেছে এক পোড় খাওয়া গলফারের কাছে। প্রথমে বল্টুর পালা। কষে বলের ওপর ক্লাব চালালো সে। বল গিয়ে পড়লো ১০০ গজ দূরে। উঁহু, এভাবে নয়।এদিক ওদিক মাথা নাড়লো গলফার। এমনভাবে ক্লাবটাকে আঁকড়ে ধরুন, যেন স্ত্রীর বুক চেপে ধরেছেন।এই পরামর্শ কাজে লাগিয়ে ক্লাব হাঁকালো বল্টু। এবার বল গিয়ে পড়লো ৩০০ গজ দূরে। সন্তুষ্ট হয়ে এবার বল্টুর বউকে শেখাতে বসলেন গলফার। কিছু মনে করবেন না ম্যাডাম, ক্লাবটাকে এমনভাবে পাকড়াও করুন, যেন আপনার স্বামীর ঐ প্রত্যঙ্গটি চেপে ধরেছেন। তারপর কষে হিট করুন।বল্টুর বউ হিট করলো, বল গিয়ে পড়লো ১০ গজ দূরে। গলফার বললেন, “হুম, মন্দ নয়। এবার এক কাজ করুন, ক্লাবটাকে মুখ থেকে নামিয়ে হাত দিয়ে ধরে আবার মারুন তো দেখি!

Sunday, July 17, 2011

জোকস নং ২০৯

জনৈক এক ক্ষুধার্ত ভদ্র লোক বাসের অপেক্ষায় থাকতে থাকতে আর উপায় দেখতে না পেয়ে দুটো কলা কিনে খেতে শুরু করলেন..একটা কলা খাওয়ার পরই বাস চলে আসলউনি কলাটি পাঞ্জাবির পকেটে রেখে বাসে উঠে পড়লেন….
তো পাশের লোকের ঘসায় ঘসায় কলাটি যেন কচলে না যায় সে জন্য হাত দিয়ে বার বার দেখছিলেন….এক সময় হাত দিয়ে কলাটা ধরেই রাখলেন 
…. কিছুক্ষন বাদে পাশের ভদ্র লোক বললেন..—“দাদা এবার ছাড়ুন আমি নামব

জোকস নং ২০৮

এক দোকানদার তার দোকানে নতুন কর্মচারী রাখসে। কর্মচারীকে ভাল করে বুজিয়ে দিতেসে কেমনে ব্যাবসা করতে হয়। কর্মচারীর নাম ছিল বাবুইলা। কিছুক্ষণপর এক ক্রেতা এলো,
ক্রেতাঃ ভাই একটা লাক্স সাবন দেনতো।
দোকানদারঃ Oh Sorry!!!  ভাই লাক্স সাবান তো শেষ, কেয়া সাবান আছে আজ এইটা দিয়া কাম চালান।(ক্রেতা চলে গেল)
             বুজলি বাবুইলা এক কোম্পানি মাল না থাকলে অন্য কোম্পানির মাল দিয়া চালাই দিবি। (দোকানদার লাঞ্চে গেল)
             বাবুইলা সব কিছু ঠিকঠাক দেইখা রাখিস...... আমি গেলাম......
After Some Time >>>>>>>>>>>>            কিছুক্ষণ পর আর এক ক্রেতা এলো
২য় ক্রেতাঃ ভাই টয়লেট পেপার দেনতো।
কর্মচারীঃ বাবুইলা অনেকক্ষণ খোঁজাখোজির পর টয়লেট পেপার না পেয়ে সিরিজ পেপার নিয়ে এলো। Oh Sorry!!!   ভাই টয়লেট পেপার শেষ, সিরিজ পেপার আসে আজ এইটা দিয়া কাম চালান।
২য় ক্রেতাঃ সে মনে মনে চিন্তা করতে করতে চলে গেল।
~~ ভাই আপনেরা Comment করেন বলদ ২য় ক্রেতা কি সিরিজ পেপার দিয়া কাম চালাবে ~~    

জোকস নং ২০৭

৮ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল, “Your Honour, দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল, “আরে বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হাইরা যাইবেন।

জোকস নং ২০৬

একজন ফাদার চার্চের জন্য কিছু টাকা তুলতে চান। তিনি বিশপকে জিজ্ঞেস করলেন, কিভাবে কিছু টাকা আয় করা যায় বলুন ত! চার্চে কিছু সংস্কার কাজ করা হবে। কিন্তু ফান্ডে যথেষ্ট টাকা নাই। বিশপ বুদ্ধি দিলেন, শহরে ঘোড়ার রেস হয় প্রতি সপ্তাহে। একটা ঘোড়া কিনে সেখানে অংশ নাও। পরের সপ্তাহেই ফাদার গেলেন ঘোড়া কিনতে। কিন্তু ঘোড়ার দাম শুনে তার চক্ষু চড়ক গাছে। বেচারা আর কিছু কিনতে না পেরে একটা গাধা কিনে নিয়ে চলে এলেন। শহরে এসে ভাবলেন, কিনছি যখন গাধা, সেটাকেই রেসে লাগাই। কি আর এমন হবে যদি হেরে যাই। রেসের ময়দানের সবাইকে অবাক করে দিয়ে গাধাটা ঘোড়ার রেসেই তৃতীয় হয়ে বসল। শহর জুড়ে গাধার প্রশংসা আর তার কীর্তির আলাপ হচ্ছে। পত্রিকাগুলাও পরদিন ফলাও করে খবর ছাপাল, " Father'S ASS SHOWS!!! " ফাদার গাধাটাকে খুব ভালো ভালো খাবার দেয়া শুরু করলেন। পরের সপ্তাহেও রেসে অংশ নিলেন গাধা নিয়েই। এইবার তার গাধা রেসের প্রথমেই। পরদিন বিশাল ছবি সহ সংবাদপত্রের শিরোনাম- " FATHER'S ASS OUT IN FRONT!!! " ফাদার আগ্রহ নিয়ে বিশপের সাথে দেখা করতে গেলেন। ফান্ডে বেশ ভালো টাকা জমা হচ্ছে গাধাটার কারনে। এদিকে গাধাটা আবার শহরের হিরো হয়ে গেছে। কিন্তু বিশপ পেপারের হেড লাইনগুলো পছন্দই করেন নাই। তিনি ফাদারকে হুকুম দিলেন, বদমাশ গাধাকে আর রেসে দিবেন না। ফাদার তাই করলেন। রেসে কভার করতে আসা সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করল গাধাটা রেসে নাই কেনো? সহজ-সরল ফাদার বলে দিলেন বিশপের নির্দেশেই এই কাজ করা হয়েছে। রেসিং ডে এর পরের দিন পেপারে আসল- " BISHOP SCRATCHES FATHER'S ASS " বিশপ ত এইবার পুরা ক্ষেপা। তার কড়া নির্দেশ এলো ফাদারের কাছে। গাধাকে সরাও। ফাদার আর কি করবেন? এত শখের গাধা তার। কাছের এক সন্ন্যাসী আশ্রমে তার পরিচিত এক নান থাকেন। তিনি গাধাটা নানকে দিয়ে দিলেন। পরের দিনে পেপারে আসল, " NUN HAS BEST ASS IN TOWN!!! " এইবার পেপারের হেডিং দেখে বিশপ ফিট হয়ে পড়ে গেলেন। জ্ঞান ফিরে আসার পর নানকে খবর পাঠালেন, দয়া করে গাধাটা বিক্রি করে দেন। নান তাই করলেন। নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করে দিলেন গাধাটা। পেপারে খবর চলে আসল, " NUN SELLS ASS FOR 1000 Taka. " বিশপের মাথা এইবার আউলিয়ে গেছে। পেপারগুলা যা শুরু করছে!!!! গাধাটার হাত থেকে যেভাবেই হোক মুক্তি পেতে হবে। তিনি নানকে নির্দেশ দিলেন, আপনি গাধাটা আবার কিনে নেন। এরপর সেটাকে জঙ্গলে ছেড়ে দেন। এরসাথে আমাদের চার্চের যেন কোনরূপ সম্পর্ক না থাকে। নান গাধাটা কিনে ফেরত নিলেন। তারপর বনে নিয়ে ছেড়ে দিলেন। সংবাদ সম্মেলন করে জানালেন, আমার গাধাটার সাথে চার্চের কোনরূপ সম্পর্ক আর নাই। সেটাকে মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। কেউই আর গাধাটার মালিক নয়। পরেরদিন পেপারের হেডিং- " NUN ANNOUNCES HER ASS IS WILD AND FREE. " সেইদিন সকালে হার্ট এটাকে বিশপ মারা গেলেন।

জোকস নং ২০৫

: উঃ !! মাগো; ইনজেকশনটা কি না দিলেই নয়?
প্রেমিক (ডাক্তার) : না ইনজেকশন দিতেই হবে।
প্রেমিকা : তাহলে ইনজেকশনটা এমন জাযগায দাও যাতে দাগ না থাকে।
প্রেমিক (ডাক্তার) : তাহলে বাসায় যাও আমি রাতে আসবো।

জোকস নং ২০৪

খেঁচা তার ছোট ছেলেকে খুব মারতেছে দেখে অপর এক ব্যক্তি এসে ছেলেকে মারার কারণ জানতে চাইল। খেঁচা : ভাই আর কইয়েন না পাশের বাসার মাতারিরে অন্তঃসত্তা কইরা হালাইছে। অন্য ব্যক্তিটি : (অবাক), বলল এ মেয়া এইডু পোলা এ কাম ক্যামনে হরলে? খেঁচা : আর কইয়েন না মোর কনডমডায় ফুডা কইরা থুইছেলে।!!

জোকস নং ২০৩

ভালবাসা দিবসে প্রেমিক-প্রেমিকা একাকী একটা ঘরে।
প্রেমিকা হঠাত তার শাড়ি-ব্লাউজ খুলে ফেলে প্রেমিককে উদ্দেশ্যে বললো—-আমার সব কিছু তোমার!
প্রেমিকঃ ওমা ! পাগল নাকি? আমি এইসব শাড়ি-ব্লাউজ নিয়ে কি করবো,আমি পুরুষ মানুষ না!

জোকস নং ২০২

মৃত্যুশয্যায় শায়িত স্বামী তার স্ত্রীকে বলছেন
স্বামী: আমি তো আর এক মাস পর মারা যাব, তাই আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর তুমি সাজ্জাদ সাহেবকে বিয়ে কর।
স্ত্রী: সাজ্জাদ সাহেব! বলো কি, সে তো তোমার শত্রু। আর তাকে কিনা বিয়ে করতে বলছ তুমি!
স্বামী: আমি জানি সে আমার শত্রু। সাজ্জাদকে শায়েস্তা করার এটাই তো মোক্ষম সুযোগ, বুঝলে

জোকস নং ২০১

গার্লস কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে দুই বন্ধু-
১ম বন্ধুঃ মামা,মনে হয় মিল্ক ফ্যক্টরিতে বাম্পার ফলন হইছে।
২য় বন্ধুঃ হ মামা,ঠিক কইছস!
পাশ থেকে দুটো মেয়ে কথাটা শুনলো,শোনার পর ছেলে দুটোকে উদ্দেশ্য করে একজন আর একজনকে বললে-
"চলতো দেখি,কলা মনে হয় সব পচে গেছে!

জোকস নং ২০০

নির্জন অন্ধকার পার্ক। ভীরু প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে এক বেঞ্চে বসে আছে। এমন সময় চারদিক ভালো করে দেখে নিয়ে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে আমতা - আমতা করে বলল,
প্রেমিক: ইয়ে মানে .. এই অন্ধকারে যদি আমি তোমার হাতটা ধরে একটা চুমু খাই .. তুমি কি রাগ করবে?
প্রেমিকা: না, তোমাকে ছিঁচকে চোর বলব।
প্রেমিক: কেন?
প্রেমিকা: কারণ, তুমি হলে গিয়ে সেই চোর যে পুরো একটা গাড়ি চুরি করার সুযোগ পেয়েও শুধু টায়ার চুরি করতে চায়।

Wednesday, July 13, 2011

 Love Story 5 

Sweet love sTORY : || Boy : hi sweety, r u fine? *Girl : Yeah, How r u? * Boy : i m fine. Can u make my biggest dream come true ? You are the only one who can do so.... *Girl : Sure what's ur dream..??? *Boy : I just want your one signature darling....plea​se.... *Girl : Don't be sad baby , where you want my signature..?? *Boy : On our ' Marriage Certificate '... :D

Tuesday, July 12, 2011

জোকস নং ১৯৯

এক সিলেটি শিক্ষক ছাত্রকে বলতেসেঃ
শিক্ষকঃ কাল থেকে তুমি সোয়েটার(৬ টার) পরে আসবা।
ছাত্রঃ স্যার এই গরমে সোয়েটার ??????
শিক্ষকঃ আরে... ঘুরির সোয়েটা ঘুরির। বুজলা ?
পরের দিন > সিলেটি শিক্ষক ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করতেসেঃ
শিক্ষকঃ বলতো বাবা, Horse বাংলা কি ?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষকঃ গুরা!!! আচ্ছা, Turn বাংলা কি ?
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষকঃ {কিছুটা রেগে বললো} তাহলে Powder মানে কি???
ছাত্রঃ গুরা।
শিক্ষকঃ {পুরো রেগে গিয়ে বললো} সব কিছুই কি গুরা নাকি???
ছাত্রঃ না স্যার, একটা লাফাইন্না গুরা, একটা মুরাইন্না গুরা, আর শেষের টা একদম গুরা-গুরা।
by Maksud Linkon

জোকস নং ১৯৮

খেচাঁ মিয়ার বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতি মিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে। দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!খেচাঁ মিয়া ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?” গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!খেচাঁ মিয়া টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?” আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!খেচাঁ মিয়ার ১৫-তে নেমে এলো। উল্লসিত খেচাঁ মিয়া আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?” এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!

জোকস নং ১৯৭

রফিক সাহেবের Wife -- এর Underware(পেন্টি) হারিয়ে গেছে। তো উনার ধারনা হয়েছে কাজের মেয়েটি সেটা চুরি করেছে। মিসেস রফিক এর সামনেই সে কাজের মেয়ে কে বলছে,
মিসেস রফিকঃ তুমি ছাড়া এই কাজ আর কেউ করেনি।
কাজের মেয়েঃ তওবা তওবা... খালাম্মা এই কাজ আমি কখনই করি নাই।
মিসেস রফিকঃ তুমি ছাড়া এই কাজ করার মত আমার বাসায় আর কেউ নেই। সুতরাং এটা তুমিই চুরি করেছ। তুমি আর কাল থেকে আসবে না। আর তুমি এই মাসের বেতনও পাবে না। এখন বিদায় হও।
কাজের মেয়েঃ স্যার, ও স্যার... আর কেউ না জানুক আপনি তো জানেন আমি নিচে কিছুই পরি না !!!

জোকস নং ১৯৬

একটা মেয়ে হাফ বুক খোলা টপসের উপর এরোপ্লেনের একটা লকেট পরেছে
তা দেখে একটা ছেলে হা করে মেয়েটার বুকের দিকে তাকিয়ে আছে.....
মেয়ে (খুশি হয়ে): আপনি বুঝি আমার এরোপ্লনটা দেখছেন ? সুন্দর না...
ছেলে: জি...না... .মানে এরোপ্লেনের রানওয়েটা আরও সুন্দর

জোকস নং ১৯৫

এক বাচ্চা সব সময় আংগুল চুষতো তার মা তাকে ভয় দেখালো যে আংগুল চুষলে তার পেট ফুলে ঢোল হয়ে যাবে
কয়েকদিন পর এক পার্টিতে বাচ্চাটা তার মা বাবার সাথে গেল সেখানে এক গর্ভবতী মহিলাও এসেছিল মহিলাকে দেখে বাচ্চাটা তার সামনে গিয়ে বললো, “আমি জানি কিভাবে আপনার এমন হয়েছে

 Love Story 4 

Sweet love story: Boy calls his GF at midnight. Girl: Hey Darling Is everything​ alright? Bo​y: I wanted to tell you somethng important. ​Girl: Aww.but we just talked before too right? Whats it sweety? Boy: I want to stop our relationsh​ as GF & BF. Girl: *Speechles​s* omg.. But. WHY? I didn't even do anything! Boy: Cuz I want to love u as my WIFE. Will u marry me?

Monday, July 11, 2011

জোকস নং ১৯৪

একটি গাভির সামনে দিয়ে একটি বিড়াল হেটে যাচ্ছিল……..
গাভি: ইস! যেই না পুচকে ছোড়া, আবার গোফ রেখেছে, শরম করে না?
বিড়াল: এতো বড় ধাড়ী মেয়ে, ব্রেসিয়ার পরে না, শরম করে না ?

জোকস নং ১৯৩

এক ভদ্রলোকের খামারে ব্রিডিং এর দরকার হলো তিনি বাজারে গিয়ে তরতাজা এক মোরগ পছন্দ করলেন এবং দোকানির কাছে দাম জানতে চাইলেন দোকানদার বলল, ২০ ডলার, তবে এর চেয়ে এই শুকনা মোরগটা নিয়ে যান আপনার কাজে লাগবে ভদ্রলোকের ঠিক পছন্দ না হলেও দোকানদার শুকনা মোরগ এর জন্য ৪০ ডলার চাইল ভদ্রলোক শুকনা মোরগ টাই নিলেন প্রথমদিন মোরগটা খামারির সব মুরগিগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল, দ্বিতীয়দিন সব ছাগলগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল, তৃতীয়দিন সব গরুগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল এবং পরদিন ভদ্রলোক ঘুম থেকে উঠে দেখেন তার মোরগ মাঠের মাঝে মৃত পড়ে আছে ভদ্রলোক হা হা করে কাছে ছুটে যেতেই মোরগ লাফ দিয়ে উঠে বলল, হতচ্ছাড়া তোর জন্য আমার টার্গেট করা কাক গুলো মিস হয়ে গেল