Wednesday, June 22, 2011

জোকস নং ৫৯

রহিম মিয়ার ছেলে হয়েছে। সে এলাকার মাতবর এর কাছে গেল ছেলের নাম রাখার জন্য। মাতবর তখন তার বউ এর সাথে অন্তরঙ্গ মুহুরত কাটাচ্ছিল।রহিম মিয়া দরজায় নক করলো আর বললো মাতবর সাহেব আমার ছেলে হয়েছে, তার একটা নাম দেন। মাতবর বিরক্ত হয়ে বললো এখন না পরে আসো। রহিম মিয়া তাও দরজা ধাক্কা দিতে লাগলো। মাতবর তখন মেজাজ খারাপ করে বললো, ধুর ধন। রহিম মিয়া ভাবলো মাতবর তার ছেলের নাম দিসে। তার ছেলের নাম রাখল "ধন"। ২ বছর পর রহিম মিয়ার মেয়ে হল। মাতবর এর কাছে গেল মেয়ের নাম রাখার জন্য। মাতবর সেই সময় ও তার বউ এর সাথে বেস্ত ছিল। রহিম মিয়া দরজা ধাক্কা দিল। মাতবর বিরক্ত হয়ে বললো এখন না পরে আসো। রহিম মিয়া গেল না। বললো তার মেয়ের নাম দিতে। মাতবর মেজাজ খারাপ করে বললো, ধুর বাল। রহিম মিয়া তার মেয়ের নাম রাখলো "বাল"। কিছু দিন পরে রহিম মিয়ার গরুর বাছুর হলো। মাতবর এর কাছে গেল বাছুর এর নামের জন্য। মাতবর এর আগের মত অবস্তা। মেজাজ খারাপ করে বললো, ধুর "পুটকি"। রহিম মিয়া তার বাছুর এর নাম রাখল "পুটকি"। অনেক দিন পরের কথা। রহিম মিয়ার মেয়ের বিয়ে। ঘর বাড়ি বিয়ের সাজে সাজানো হল। জামাই আসলো, শালা-শালীরা সবাই চিল্লায় উঠল,ওই "বালের জামাই" আইসে, "বালের জামাই" আইসে। জামাই তখন চেতে বললো, কি!!! আমি বালের জামাই। আমি এই বিয়া করুম না। রহিম মিয়া আসলো, বললো বাবা তুমি আমার "ধনের মত" এমন কইরো না বিয়া টা করো । জামাই এর মেজাজ তখন চরমে। বললো আমি এখন এ চইলা জামু এই বিয়া আমি কখন করুম না। রহিম মিয়া বললো বাবা ঠিক আছে তুমি বিয়া কইরো না চইলা জাও, কিন্তু যাওয়ার আগে আমার "পুটকির মাংস" খাইয়া যাও।

0 comments:

Post a Comment