. . . . . . সিন-১ . . . . . .
বাঁশ বাগানে পাংখা আর জরিনা কথা বলছে |
জরিনা : এইবার কুইলাম মোরে বিয়া করাই লাগবে। আর কতো মাগনা খাবা। খাইতে খাইতে তো পুরা দোকান ডাই খাইয়া ফালাইলা।
পা : হ সোনা। মোর ও আর একলা একলা ঘুম আহে না। তাইতো রাইতে কামের মাইয়া বাতাসী রে ডাকি |
জ : মানে? পা : মানে বাতাসী রে ডাইকা কুলবালিশ ডা দিয়া যাইতে কুই। আচ্ছা যাও আইজকাই বাপেরে কমু |
(গান) যদি জামাই সাজো গো বড় সুন্দর লাগবে গো .. বড় বড় আরো বড় আপেল খেতে চাই আপেলের ই স্বপ্ন ওগো সত্যি যেন হয়। বন্ধু তিন দিন তোর ললি খাইলাম মজা পাইলাম না বন্ধু তিনদিন। ও জরিনা গেছোস কিনা ভুইলায় আমারে আমি অহন ললি খাওয়াই শখ প্রভারে।
. . . . . .সিন -২ . . . . . .
পাংখা আর গিট্টু মিয়া রাতের খাবারের পর : :
পা: আব্বা! আপনের এই কষ্ট মোর আর দেলে সয় না। আর কতো দিন এই ডাইল আলু ভর্তা খাইবেন? এইবার বিয়া শাদির কতা ভাবেন।
গিট্টু : হ। কতো দিন আপেল আর ললিপপ এর বদলা বদলি করি না। মুই বিয়ার লেইগা রাজি। মোর এহনো খাড়ায় ।
পা : আপনের ডা না। মোর ডা খাড়া করার কতা কুইচি। মোর বিয়া।
গি : হেইয়া আগে কবি না?
পা: মুই মাইয়া ঠিক করা আছে।
গি : কেডা?
পা : আম্বি খালার মাইয়া জরিনা |
গি : বাপে করে কি? পা : বাপ নাই। জরিনার পয়দার আগে মরছে।
গি : আম্বিয়ার কতো কষ্ট না? আলহামদুলিল্লাহ মোর আপত্তি নাই।
পা : আব্বা। আপনে আসলেই একখান মাল।
. . . . . . . সিন-৩. . . . . . .
পাংখা : কাম ফাইনাল হয়া গেছে। আব্বায় বিয়া রাজি।
জরিনা : আলহামদুলিল্লাহ।
হঠাত্ ভুলু বাহিনীর আগমন।
ভুলু : মুহাহাহা। মলম চুলকানির জায়গায় মলম লাগাই দিমু। জরিনার জিনিস তুই একলা খাইতে পারবি না। আমারেও দে।
পা : সইরা যা কুইলাম ভুলু। নাইলে বিচি ছিড়া ফালামু। (হঠাত্ পাংখার মাথায় বাঁশের বাড়ি।পাংখা অজ্জান।)
জ : ছাইড়া দে শয়তান। দেহ পাবি মন পাবি না।
ভুলু : ওইটাই লাগবো। মন ধুইয়া পানি খামু?
জ : তর ঘরে মা বোইন নাই?
ভু : আছে। খালি বৌ নাই।
জ : ওরে পাংখা উইঠা আয় জরিনার আপেল ভুলু খায়।
(ঝড়ের শব্দ। আকাশ বাতাস কাপাইয়া পাংখার উত্থান।)
পাংখা : ভুলু!! আইজকা তোরে শ্যাষ কুইরা ফালামু। (মারামারি- ওয়াইট ডিসুমাইট ইয়া ডিসুমাইট ইয়া আলী টিগিস টিগিস টিগিস টিগিস, সুইরা যা, খাইয়া ফালামু,, আআআ, ডিসুম ঢিশুম, জোরে দে এ) (ভুলু বাহিনীর পলায়ন)
. . . . . . . . . সিন-৪. . . . . . . .
"পাংখার চাচা নকশা আর জরিনার মামা বল্টু র মধ্যস্হতায় পাকাপাকি হয় পাংখা-জরিনার বিয়ে।
বিয়ে বাড়ির ভিড়ের ভিতরে ধাক্কা লাগে গিট্টু মানে পাংখার বাবা এবং জরিনার মা আছমানীর"
পাংখার বাবা : আরে আছু!! তুমি এইহানে? বিশ বছর. . . টানা বিশ বছর পর তুমার জাম ফর্সা মুখটা দেখলাম।
আছমানী : এইডাতো মোর বাড়ি। মোর মাইয়ার বিয়া। তুমি পোলার কী অও?
গিট্টু : মুই পোলার বাপ।
আছমানী : ক্ও কী?? হায়রে কপাল! মোগো বিয়া না হ্ইলেও মোগো পোলা মাইয়ার বিয়া হুইতাচে।
গিট্টু : মোগো সময় এহনো যায় নাই। আ : এহন আর লাভ কী? তোমার জলন্ত ললিপপ তো এহন ত্যানাই গেছে।
গিট্টু : পুরাইন চাইল ভাতে বাড়ে। মোর লিলাখেলা মোর বাড়ির কামের মাইয়া ই ভালো জানে।
আ : মুই ও ১৮বছর ধইরা না খাওয়া। ল্ও মোরা পলাই। পোলা মাইয়ার তো এট্টা বেবসতা করছি।
গিট্টু : ওরে আর পারি না রে!! চলো তাড়াতাড়ি।" এভাবেই পূর্নতা পায় গিট্টু আছমানীর প্রজন্ম প্রজন্মের প্রেম
. . . . . . . """সমাপ্তি"". . . . . . . .
একটি আসুন হাসি পরিবেশনা।
বাঁশ বাগানে পাংখা আর জরিনা কথা বলছে |
জরিনা : এইবার কুইলাম মোরে বিয়া করাই লাগবে। আর কতো মাগনা খাবা। খাইতে খাইতে তো পুরা দোকান ডাই খাইয়া ফালাইলা।
পা : হ সোনা। মোর ও আর একলা একলা ঘুম আহে না। তাইতো রাইতে কামের মাইয়া বাতাসী রে ডাকি |
জ : মানে? পা : মানে বাতাসী রে ডাইকা কুলবালিশ ডা দিয়া যাইতে কুই। আচ্ছা যাও আইজকাই বাপেরে কমু |
(গান) যদি জামাই সাজো গো বড় সুন্দর লাগবে গো .. বড় বড় আরো বড় আপেল খেতে চাই আপেলের ই স্বপ্ন ওগো সত্যি যেন হয়। বন্ধু তিন দিন তোর ললি খাইলাম মজা পাইলাম না বন্ধু তিনদিন। ও জরিনা গেছোস কিনা ভুইলায় আমারে আমি অহন ললি খাওয়াই শখ প্রভারে।
. . . . . .সিন -২ . . . . . .
পাংখা আর গিট্টু মিয়া রাতের খাবারের পর : :
পা: আব্বা! আপনের এই কষ্ট মোর আর দেলে সয় না। আর কতো দিন এই ডাইল আলু ভর্তা খাইবেন? এইবার বিয়া শাদির কতা ভাবেন।
গিট্টু : হ। কতো দিন আপেল আর ললিপপ এর বদলা বদলি করি না। মুই বিয়ার লেইগা রাজি। মোর এহনো খাড়ায় ।
পা : আপনের ডা না। মোর ডা খাড়া করার কতা কুইচি। মোর বিয়া।
গি : হেইয়া আগে কবি না?
পা: মুই মাইয়া ঠিক করা আছে।
গি : কেডা?
পা : আম্বি খালার মাইয়া জরিনা |
গি : বাপে করে কি? পা : বাপ নাই। জরিনার পয়দার আগে মরছে।
গি : আম্বিয়ার কতো কষ্ট না? আলহামদুলিল্লাহ মোর আপত্তি নাই।
পা : আব্বা। আপনে আসলেই একখান মাল।
. . . . . . . সিন-৩. . . . . . .
পাংখা : কাম ফাইনাল হয়া গেছে। আব্বায় বিয়া রাজি।
জরিনা : আলহামদুলিল্লাহ।
হঠাত্ ভুলু বাহিনীর আগমন।
ভুলু : মুহাহাহা। মলম চুলকানির জায়গায় মলম লাগাই দিমু। জরিনার জিনিস তুই একলা খাইতে পারবি না। আমারেও দে।
পা : সইরা যা কুইলাম ভুলু। নাইলে বিচি ছিড়া ফালামু। (হঠাত্ পাংখার মাথায় বাঁশের বাড়ি।পাংখা অজ্জান।)
জ : ছাইড়া দে শয়তান। দেহ পাবি মন পাবি না।
ভুলু : ওইটাই লাগবো। মন ধুইয়া পানি খামু?
জ : তর ঘরে মা বোইন নাই?
ভু : আছে। খালি বৌ নাই।
জ : ওরে পাংখা উইঠা আয় জরিনার আপেল ভুলু খায়।
(ঝড়ের শব্দ। আকাশ বাতাস কাপাইয়া পাংখার উত্থান।)
পাংখা : ভুলু!! আইজকা তোরে শ্যাষ কুইরা ফালামু। (মারামারি- ওয়াইট ডিসুমাইট ইয়া ডিসুমাইট ইয়া আলী টিগিস টিগিস টিগিস টিগিস, সুইরা যা, খাইয়া ফালামু,, আআআ, ডিসুম ঢিশুম, জোরে দে এ) (ভুলু বাহিনীর পলায়ন)
. . . . . . . . . সিন-৪. . . . . . . .
"পাংখার চাচা নকশা আর জরিনার মামা বল্টু র মধ্যস্হতায় পাকাপাকি হয় পাংখা-জরিনার বিয়ে।
বিয়ে বাড়ির ভিড়ের ভিতরে ধাক্কা লাগে গিট্টু মানে পাংখার বাবা এবং জরিনার মা আছমানীর"
পাংখার বাবা : আরে আছু!! তুমি এইহানে? বিশ বছর. . . টানা বিশ বছর পর তুমার জাম ফর্সা মুখটা দেখলাম।
আছমানী : এইডাতো মোর বাড়ি। মোর মাইয়ার বিয়া। তুমি পোলার কী অও?
গিট্টু : মুই পোলার বাপ।
আছমানী : ক্ও কী?? হায়রে কপাল! মোগো বিয়া না হ্ইলেও মোগো পোলা মাইয়ার বিয়া হুইতাচে।
গিট্টু : মোগো সময় এহনো যায় নাই। আ : এহন আর লাভ কী? তোমার জলন্ত ললিপপ তো এহন ত্যানাই গেছে।
গিট্টু : পুরাইন চাইল ভাতে বাড়ে। মোর লিলাখেলা মোর বাড়ির কামের মাইয়া ই ভালো জানে।
আ : মুই ও ১৮বছর ধইরা না খাওয়া। ল্ও মোরা পলাই। পোলা মাইয়ার তো এট্টা বেবসতা করছি।
গিট্টু : ওরে আর পারি না রে!! চলো তাড়াতাড়ি।" এভাবেই পূর্নতা পায় গিট্টু আছমানীর প্রজন্ম প্রজন্মের প্রেম
. . . . . . . """সমাপ্তি"". . . . . . . .
একটি আসুন হাসি পরিবেশনা।
0 comments:
Post a Comment