ইংরেজ শাসন আমলের রাজস্থানের মরুভুমিতে একটা দুর্গ। সেইখানে সেনাপতি হয়ে এসেছে জাত্যাভিমানী একইংরেজ যুবক। এসেই শুরুকরছে হম্বি -তম্বি। এরে ধমকায় ত ওরে মারে। কোনো কিছু তার পছন্দ হয় না। ইন্ডিয়ানদেররুচি নাই। চোর -বাটপার সব কয়টা। প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা। "ওই হারামজাদা। উট এইটা কিসেরজন্য ? " একজন কাচুমাচুভাবে বলল" আমরা তিন-চারমাস একটানা দুর্গে থাকি।এইখানে কোনো মেয়ে নাই।সৈনিকরা মাঝে মাঝে খুব একাবোধ করলে এই উট ব্যাবহার করে।"সেনাপতি ত bloody indian দের কথা শুনে থ। শুয়োরের বাচ্চারা উটকে"কামে" লাগায়...ছি ছি ছি। সে কড়া নির্দেশ দিলো যে এরপর কোনো নেটিভ হারামজাদা উট ব্যাবহার করলে তাকে ঝুলিয়ে পিটানো হবে।যাই হোক তার কড়া শাসনে দুর্গে নিয়ম -শৃংখলা ফিরে আসলো। সবাই সোজা।সব কিছু ঠিকমত চলছে।মাসের পর মাস যাচ্ছে।এক সময় সেনাপতিরএকা একা লাগা শুরু করল। শালার একটা মাইয়া দেখি নাই গত চারমাস। আরো এক মাস গেলো। একদিন সকালে সে হুকুম দিলো , শুয়োরের বাচ্চারা, উটটা নিয়ে আয় আমার তাবুতে। কিছুক্ষন ধস্তা-ধস্তি হল। উটের চিৎকার শুনা গেল। এরপর সেনাপতি প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বের হয়ে আসল। বড়বড় চোখ করে bloody indianগুলো তাকিয়ে আছে। এদের দিকে তাকিয়ে সেনাপতি বলল- খারাপ না, তোরাও কি এইভাবেই ব্যাবহার করিস?- নাহুজুর।আমরা এইটাতে চড়ে মাইল দুয়েক দুরের একটা শহরে যাই।
0 comments:
Post a Comment